শিরোনাম
ব্যাংকিং সেক্টরে গ্রাহকদের আস্থার শীর্ষে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক। রুবেল আহমদ পর্তুগালে সুনামগঞ্জ জেলা এসোসিয়েশনে শীল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক নির্বাচিত বহুল আলোচিত দহগ্রামে ভারতীয় মাদকসহ আটক-২ খাগরিয়া ইউনিয়ন আহলে সুন্নাত ওয়াল জমা’আত লিয়াজোঁ কমিটির স্বাগত জুলুস সম্পন্ন ছাতকের তাজপুরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সীরাতুন্নবী(স:) মাহফিল সম্পন্ন চন্দনাইশে গাছবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীবৃন্দদের স্বাগত জুলুস অনুষ্ঠিত চট্টগ্রামে পবিত্র ঈদ-এ মিলাদুন্নবী (দঃ) শান্তিপূর্ণভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে সিএমপির মতনিবিময় সভা পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদের সংবাদ সম্মেলন ছদাহার চেয়ারম্যান  ইসলামী ব্যাংক ছাতক শাখার উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত বাংলাদেশে ভারতের সহযোগিতায় চলমান প্রকল্পের কাজ চালু থাকবে : প্রণয় ভার্মা।
বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:০০ পূর্বাহ্ন

আমার এই জয়টা পুরো বাংলাদেশের : ব্যারিস্টার সুমন

রিপোটারের নাম / ১৫৯ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ৭ জানুয়ারি, ২০২৪

এইচটি বাংলা ডেস্ক : বেসরকারিভাবে ঘোষিত ফল অনুযায়ী ১৭৭টি কেন্দ্রে ঈগল প্রতীকে ব্যারিস্টার সুমন পেয়েছেন ১ লাখ ৯৮ হাজার ভোট। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী টানা দুবারের সংসদ সদস্য, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন মাত্র ৪৭ হাজার ভোট।

ব্যারিস্টার সুমন বলেন, বেসসরকারি ফলাফলের হিসেবে আমি প্রায় দেড় লাখ ভোটের ব্যবধানে জয়ী। বেশি ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হওয়ার কারণে আমার ভয় হচ্ছে। বেশি ভোটের জেতার কারণে আমার কাছে দায়িত্ব অনেক বেড়ে গেছে। এই দায়িত্বটা আমি ঠিকমতো পালন করতে পারব কিনা সেই ভয়। আমার হাতে এখন প্রায় ৮ লাখ মানুষ। তাদের ভাগ্য বদলে দেয়ার কথা আমি বলেছি। এটা নিয়ে আমি অনেক বেশি প্রেশার অনুভব করছি ।
জয়ী হয়ে তিনি কতটা খুশি জানতে চাইলে ব্যারিস্টার সুমন বলেন, এই জয় নিয়ে যে আমি খুব খুশি বিষয়টা তা না। দায়িত্ব পাওয়ার মধ্যে খুব বেশি খুশির কিছু নাই। সংসদ সদস্য হওয়া খুব ইনজয় করারও কিছু না। এখন আমার মধ্যে চিন্তা হচ্ছে কীভাবে আমার নির্বাচনী এলাকার উন্নয়ন করা যায়। এখন প্রতিক্রিয়া হিসাবে বলতে পারি মানুষ ভালোবেসে আমার উপর বিশ্বাস রেখে আমাকে বিজয়ী করেছেন। হেরে গেলে হয়তো মন খারাপ হতো তবে এত প্রেশার থাকত না। কিন্তু জিতে যাওয়ার কারণে অনেক ভালো লাগতেছে, তবে অনেক প্রেশার।

তিনি বলেন, এই জয়টা শুধু আমার এবং আমার এলাকার মানুষের না, পুরো বাংলাদেশের। সারা দেশের মানুষ আমার জন্য দোয়া করেছেন এবং চেয়েছে আমি যেন নির্বাচিত হই।

নৌকার পরাজয় কেন হলো জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি বারবারই বলছি আমার নির্বাচনটা নৌকা না, নৌকার মাঝির বিরুদ্ধে। মাঝি যদি ভালো না হয় ওই নৌকায় মানুষ উঠবে নাতো। ম্যানেজ করে উপর থেকে নৌকা নিয়ে আসে। নৌকার একটা পবিত্রতা আছে, নৌকার একটা মিশন আছে। আপনি নৌকার সঙ্গে যদি কাজ না করেন, সারাক্ষণ নৌকার উপর বসে থাকেন তাহলে একসময় এই নৌকা ডুবে যাবে।
 

সংসদ সদস্য হিসেবে প্রথমে কী কাজ করতে চান, জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার এলাকায় বাজারের পাশে একটি নদী আছে। ময়লা-আবর্জনাতে নদীটি মরা নদীতে পরিণত হয়েছে। এই নদীকে জীবীত করতে হবে। এই নদী দিয়ে আমি প্রথম কাজ শুরু করতে চাই।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ