শিরোনাম
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহতদের শয্যাপাশে পুনাক সভানেত্রী সাতক্ষীরায় জমি লিখে না দেওয়ার প্রভাবশালী কর্তৃক প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন ধর্মীয় সংঘাতের মাধ্যমে দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টির ষড়যন্ত্র চলছে- সূফিবাদী ঐক্য ফোরাম নেতৃবৃন্দ আনোয়ারায় ৪ কোটি টাকার ইয়াবাসহ দুই সহোদর আটক আজ বিকেলে সব রাজনৈতিক দলের সাথে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক। সাতক্ষীরায় ভেজাল বিরোধী অভিযানে এক দুধ ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা পটিয়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক পরীক্ষায় স্লিপ ফান্ডের বাড়তি টাকা নেওয়ার অভিযোগ । কৃষকদলের নেতা মোঃ জসিম উদ্দিন গুরুতর অসুস্থ, দোয়া কামনা। পাটগ্রামে “গুপ্তধন” ভেবে ঘরে লুকিয়ে রাখেন গ্রেনেড মাদকসেবীদের আড্ডাখানা এখন শেখ রেহানার বাংলো বাড়িতে ।
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৩৯ অপরাহ্ন

চন্দনাইশে মডেল মসজিদ পূর্ব প্রস্তাবিত স্থানে প্রতিষ্ঠার ঘোষণা ধর্ম উপদেষ্টার

রিপোটারের নাম / ১৫ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার মডেল মসজিদ ও ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র পূর্বে প্রস্তাবিত গাছবাড়িয়া সরকারি ডিগ্রি কলেজের দক্ষিণ পাশে কক্সবাজার মহাসড়কের পশ্চিমে প্রতিষ্ঠা করতে এলাকার সর্বস্তরের জনসাধারণের দাবির সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে পূর্ব প্রস্তাবিত স্থানে প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিয়েছেন ধর্ম উপদেষ্টা প্রফেসর ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। গত মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশন বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের প্রেসিডেন্ট এম এ হাশেম রাজুর নেতৃত্বাধীন একটি প্রতিনিধি দলের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এ ঘোষণা দেন। এর আগে গত ৩০ অক্টোবর ধর্ম উপদেষ্টা বরাবরে একই দাবিতে স্মারকলিপি পেশ করা হয়। প্রতিনিধি দলে আরো উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশন বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের নির্বাহী পরিচালক (প্রশাসন) মো. সাইফুদ্দিন সালাম মিঠু ও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার যুগ্ম সমন্বয়ক মো. শওকত নূর। এক প্রতিক্রিয়ায় এম এ হাশেম রাজু বলেন, হাজার বছরের ইতিহাস, ঐতিহ্য চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের পশ্চিম পার্শ্বে মনোরম পরিবেশে মডেল মসজিদ ও ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল পূর্বের সরকার, যা অত্যন্ত সার্বজনীন ও যুক্তিসঙ্গত ছিল। গাছবাড়িয়া সরকারি ডিগ্রি (পুরাতন) কলেজের দক্ষিণ গেট এলাকা জনবহুল বাণিজ্যিক কেন্দ্র এবং উপশহর হিসেবে খ্যাত, উপরন্তু এখানে কোন মসজিদ নেই। দ্বিতীয়ত আশেপাশে ব্যাপক মুসলিম অধ্যুষিত জনবহুল এলাকা এবং চট্টগ্রাম- কক্সবাজার মহাসড়কের পাশে হওয়ায় সড়কে চলাচলরত শত শত গাড়ির যাত্রীসহ যাতায়াতকারীদের জন্য নামাজ আদায়ের একটি সুবর্ণ সুযোগ সৃষ্টি করবে। কিন্তু একটি অপশক্তি এই মডেল মসজিদ ও ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রকে সরিয়ে নেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত ছিল। ধর্ম উপদেষ্টা জনসাধারণের দাবির সাথে একাত্মতা প্রকাশ করায় আমি চন্দনাইশের সকল স্তরের মানুষের পক্ষ থেকে তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। তার এই ঘোষণা আমাদের দীর্ঘ ২ মাসের আন্দোলনকে সাফল্যমণ্ডিত করেছে।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ