শিরোনাম
পোরশায় বি এম ডি এর ট্রন্সফারমার চুরির দায়ে এক আসামি গ্রেফতার।  নগর ভবনে সভা করলেন ইশরাক পেলেন ক্রেস্ট। ৪ লাখ ২০ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ বেড়েছে। বিশ্ব সুন্নী আন্দোলনের উদ্যোগে ঐতিহাসিক গাদিরে খুম ঈমানী ঘোষণার শোকরিয়া দিবস পালিত। কোভিড-১৯-এর নতুন ভ্যারিয়েন্ট Omicron XBB,মোকাবেলায় ব্লাড ফর চিটাগাং ও ধ্রুবতারা’র মাস্ক বিতরণ। জালিয়াতি করে দেনমোহরের টাকা বৃদ্ধি করায় প্রতারক ইউপি সদস্য সহ ৫ জন শ্রীঘরে চলমান সংঘাতের অবসানে ইরান ও ইসরায়েল শিগগিরই একটি চুক্তিতে পৌঁছাবে : ডোনাল্ড ট্রাম্প আ.লীগের সাবেক এমপির বাড়িতে মাদক ও অস্ত্র উদ্ধার করেছে যৌথবাহিনী। “ত্যাগের আলো”য় শিশুদের মুখে হাসি— সিটি রেড ক্রিসেন্টের ব্যাতিক্রমী ঈদ আয়োজন। পুলিশ  আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে  সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে ও লাঠিচার্জ করে।
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ০৮:২৪ অপরাহ্ন

 

চুনারুঘাটে পুলিশ কনস্টেবলকে রাজকীয় বিদায় দিলেন ওসি রাশেদুল হক। 

রিপোটারের নাম / ৫৪৬ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

 

চুনারুঘাট ( হবিগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ অবসরের বিষন্নতা কাটিয়ে সাড়ে ৩৭ বছরের কর্মজীবন শেষে রাজকীয় বিদায় সংবর্ধনা পেলেন হবিগঞ্জের চুনারুঘাট থানার এক পুলিশ সদস্য। আর এই সংবর্ধনা দিলেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাশেদুল হক।

শনিবার (২ সেপ্টেম্বর ) বিদায়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে সুসজ্জিত গাড়িতে করে হবিগঞ্জের চুনারুঘাট থানার পক্ষ থেকে বশির আহমেদকে নিজ বাড়ি সিলেট জেলার কানাইঘাট উপজেলায় পৌঁছে দেওয়া হয়। বেলা ২ টার সময় তিনি গ্রামের বাড়িতে উপস্থিত হয়।

এর আগে সহকর্মীরা ভালবাসার সাথে বিদায় দেন এই পুলিশ কনস্টেবলকে। ওসির এমন উদ্যোগে খুশিতে আত্মহারা হয়ে বিদায় নেয়ার আগ মুহূর্তে পুলিশ কনস্টেবল বশির আহমেদ বলেন, ‘ চাকরিরত যোগদানের আগে প্রতিটি পুলিশ সদস্যকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয়া হয়। কিন্তু বিদায়ের বেলায় তেমন কোনও আনুষ্ঠানিকতা থাকে না। তবে অত্র থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাশেদুল হক স্যারের এমন উদ্যোগ নিয়ে আমাকে কর্মজীবনের শেষে এক সুখস্মৃতি দিয়েছে। আমরা চাই পুলিশের প্রতিটি সদস্যকে এভাবেই বিদায় সংবর্ধনা করা হোক। পুলিশের চাকরিতে একজন কনস্টেবলের অবসর সাধারণ ঘটনা। সাধারণত কনস্টেবলদের আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় দেওয়া হয় না। কিন্তু আমার বেলায় এ ভিন্ন রকম। বিদায় সংবর্ধনাটি জীবনের স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এভাবে আমাকে বিদায় দেওয়া হবে কখনও ভাবিনি।

এ বিষয়ে ওসি রাশেদুল হক বলেন, কর্মজীবনের শেষ বেলাকে রাঙ্গিয়ে তুলতে চেষ্টা করেছি। এই স্মৃতিটুকু বাকী জীবন চলার পথে আনন্দধারা হয়ে কাজ করবে। একজন সহকর্মীকে এমন বিদায় জানাতে পেরে আমি অনেক অনেক আনন্দিত।

আগামিতেও সবার বিদায় বেলায় সুখস্মৃতি হয়ে থাকার মতো এমন কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

উক্ত বিদায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, চুনারুঘাট-মাধবপুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার নির্মলেন্দু চক্রবর্তী। এ ছাড়া থানার অন্যান্য কর্মকর্তা ও বশির আহমেদের স্ত্রী-কন্যাও তার বিদায়ী সংবর্ধনায় উপস্থিত ছিলেন।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ