শিরোনাম
ছাতকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার’র সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  মনোহরদী পৌরসভায় মেয়র প্রার্থী হিসেবে আসাদুজ্জামান নূরের নাম ঘোষণা করলো জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তানের সেনাপ্রধানকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন ইরানের সেনাপ্রধান দশ মাস পর ওবায়দুল কাদের প্রকাশ্যে এসে বর্তমান সরকারের সমালোচনা করছেন। আজ বিকালে ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হবে। রাজশাহীর বানেশ্বরে বৃক্ষ রোপন কর্মসূচি পালন  ভিবিডি চট্টগ্রামের উদ্যোগে “এইড অ্যাওয়ার” মেডিকেল ওয়ার্কশপ সম্পন্ন চট্টগ্রামে বামপন্থীদের হামলায় সাংবাদিক লাঞ্চিতের ঘটনায় মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকদের মানববন্ধন। পোরশায় মাদক দ্রব্য অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার বিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস  ২০২৫ উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। মনু মিয়ার মসজিদে জমে আছে মালকা-মনুর প্রেমগাথা
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০১:৫৭ পূর্বাহ্ন

 

বিভিন্ন এলাকা থেকে চাউল সহ টাকা তুলে নিয়ে যাচ্ছে মাধবপুরের একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম করে

রিপোটারের নাম / ৩৩৬ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৮ জুন, ২০২৩

 

হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধিঃ হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার বাঘাসুরা ইউনিয়নের ফতেহপুরে অবস্থিত হযরত শাহ সোলেমান ফতেহগাজী বাগদাদী রহঃ মাজার শরীফের পূর্ব পাশে গাউসিয়া মন্জিলে পীরজাদা সৈয়দ মোশাহিদুল ইসলাম আল-ক্বাদরী সাহেব প্রতিষ্ঠা করেছিলেন গাউছিয়া নূরানী ইসলামিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

মুসলিম শিশুদের ধর্মীয় জ্ঞানার্জনের প্রথম পাঠশালা মক্তব। মক্তব হারিয়ে যাওয়া মানে মুসলিম শিশুদের ধর্মীয় জ্ঞানার্জনের প্রাথমিক ও সহজ পথ বন্ধ হয়ে যাওয়া। তাই গাউসিয়া নূরানী ইসলামিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু করে মক্তব মিশন শুরু করেন পীরজাদা সৈয়দ মোশাহিদুল ইসলাম আল-ক্বাদরী। এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিশু সহ বয়স্ক ব্যক্তিদের ও সহিসুদ্ধ ভাবে তাজবীদ সহকারে কোরআন শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন।

এ ধর্মীয় পাঠশালা মক্তব মিশন কে ধূলিসাৎ/ সুনাম নষ্ট করতে কে বা কাহারা এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামে গ্রামে গ্রামে গিয়ে সহজ সরল মানুষের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়ে যাচ্ছে চাউল সহ অনেক মোটা অংকের টাকা ও।

এ বিষয়ে গাউসিয়া নুরানী ইসলামিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা জানান, তিনি এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য কার ও কাছে কোন চাঁদা বা চাউল/ টাকা উত্তোলন করতে পাঠান নাই। কে বা কাহারা এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সুনাম নষ্ট করার জন্য এসব করছে। তাদের কে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, আমি আমার নিজ অর্থায়নে প্রায় শত ছাত্র ছাত্রীর জন্য জায়গা নির্ধারণ, হুজুরের থাকা খাওয়া সহ যাবতীয় খরচ বহন করে আসছি। আমার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হচ্ছে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কে আরও বড় পরিসরে নিয়ে আলিয়া মাদ্রাসা খুলবো ইনশাআল্লাহ।

যে কোন এলাকায় যদি গাউসিয়া নূরানী ইসলামিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামে কোন ব্যক্তি চাউল/ টাকা উত্তোলন করতে যায় সাথে সাথে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করার জন্য অনুরোধ জানান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা পীরজাদা সৈয়দ মোশাহিদুল ইসলাম আল-ক্বাদরী।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ