শিরোনাম
পোরশায় ডাঃ ছালেক চৌধুরীর কতৃক গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ৩ শ্রমিকের মৃত্যু। মানবিক ও ভালো মানুষ না হলে দেশের উন্নতি সম্ভব না : সেনাপ্রধান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জাতীয় সমাবেশে মানুষের জনস্রোত। নির্বাচন নিয়ে কোন অনিশ্চয়তা নেই : প্রেস সচিব শিক্ষার্থীদের মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ করেছে সৈয়দ হারুন ফাউন্ডেশন জুলাই স্মৃতি স্তম্ভ হচ্ছে রাজশাহীতে  ‘অদম্য ইচ্ছায় আশা পূরণ সামিয়ার’ এবার স্বপ্ন জয়ে সারথি হয়েছে সিআরএ জাতীয় সমাবেশ উপলক্ষে ছাতকে জামায়াতে ইসলামীর মিছিল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দিন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ 
রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ০৯:৪২ অপরাহ্ন

শিশু শ্রম প্রতিরোধে প্রয়োজন সম্মিলিত প্রচেষ্টা – শিশুবন্ধু মুহাম্মদ আলী

রিপোটারের নাম / ৩২০ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ১২ জুন, ২০২৩

 

এইচটি বাংলা ডেস্ক :১২ জুন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ন‍্যায় বাংলাদেশেও পালিত হচ্ছে শিশু শ্রম প্রতিরোধ দিবস। তবে শুধুমাত্র মাত্র কাগজে কলমেই সরব থাকে।
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) শিশুশ্রমে নিয়োজিত শিশুদের দুর্দশা তুলে ধরার উপায় হিসাবে 2002 সালে শিশু শ্রমের বিরুদ্ধে প্রথম বিশ্ব দিবসের সূচনা করে। ১২ ই জুন পালন করা হয়, দিবসটি শিশুশ্রমের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী ক্রমবর্ধমান আন্দোলনের অনুঘটক হিসেবে কাজ করার উদ্দেশ্যেই এই দিবসটি ঘোষণা করা হয়।
কিন্তু যে লক্ষ্যে নিয়ে বিশ্ব ব‍্যাপী এই দিবসটি পালন করা হয়; তা কতটুকুই বা শিশু শ্রম বন্ধে কার্যকরীতা পেয়েছে শিশু শ্রম বন্ধে? সেই প্রশ্নই থেকে যাচ্ছে।
দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে আমরা দেখতে পাই প্রতিটা ক্ষেত্রে প্রতিটা বিষয়ে স্বল্প আয়ের মানুষেরা তাদের জীবন সংগ্রামের সাথে যুদ্ধ করে যাচ্ছে। আর এই যুদ্ধে সামিল হচ্ছে শিশুরাও।
এমনও আছে যে, পুরো পরিবারের হাল ধরতে হচ্ছে। এভাবে ক্রমবর্ধমানে শিশু শ্রম বৃদ্ধি পাচ্ছে।
পরিবারের হাল ধরতে এই শিশুরা তাদের অদূর ভবিষ্যতে কে বিলিন করে দিয়ে তারা বিভিন্ন কারখানা সহ রিক্সা, ভ‍্যান এমনকি টেম্পু বাস সহ বিভিন্ন যানবাহনও তারা শ্রমে নিয়োজিত আছে। অনেক ঝুঁকিপূর্ণ কাজের সাথে সম্পৃক্ত থাকতেও দেখা যাচ্ছে এই কোমলমতি শিশুদের। একটি শিশুর যে মৌলিক অধিকার রয়েছে তা তো পাচ্ছেও না বরং আরও শোষিত ও নির্যাতিত হচ্ছে। দেশ এত উন্নয়ন হলেও উন্নয়ন হয়নি পথশিশুদের ভাগ‍্য। আজও এখনো দেখা যাচ্ছে পথে ঘাটে, বাস স্টেশনে, রেল স্টশন সহ বিভিন্ন আনাচে কানাচে যত্রতত্র ভাবে পড়ে থাকে। পিতা মাতাহীন শিশুরা অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে ছুটে বেড়াচ্ছে। এভাবে যদি দিন দিন শিশুরা অবহেলিত থাকে তাহলে ভবিষ্যত প্রজন্ম হবে ভয়ানক। তাই সরকারের বিশেষ পদক্ষেপের পাশাপাশি সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে শিশু শ্রম নিরসন করার যে ঘোষণা দিয়েছে সরকার ; তা বাস্তবায়ন করতে হলে প্রয়োজন দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন, বেকারত্ব দূর করা সহ ইত্যাদি।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ