শিরোনাম
শিক্ষার্থীদের মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ করেছে সৈয়দ হারুন ফাউন্ডেশন জুলাই স্মৃতি স্তম্ভ হচ্ছে রাজশাহীতে  ‘অদম্য ইচ্ছায় আশা পূরণ সামিয়ার’ এবার স্বপ্ন জয়ে সারথি হয়েছে সিআরএ জাতীয় সমাবেশ উপলক্ষে ছাতকে জামায়াতে ইসলামীর মিছিল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দিন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ  পদত্যাগ করেছেন ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে এনসিপি নেতাদের ওপর হামলা চালিয়েছে : বিএনপি  গোপালগঞ্জের পরিস্থিতি নিয়ে জনসাধারণকে ধৈর্য ও সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবহিনী। মৃত্যুর আগে চট্টগ্রাম ছাত্রদল নেতার ফেসবুক স্ট্যাটাস -চলে আসুন ষোলশহর। তালায় অতি বৃষ্টিতে ডুবছে ফসল-ঘের, প্রতি বর্ষায় একই দুর্ভোগ
শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ১১:৫৭ পূর্বাহ্ন

পর্তুগাল মানবিক ভিসা চালু করতে যাচ্ছে।

ফজলে রাব্বী / ২৪৬ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৪

 

ফজলে রাব্বী , পর্তুগাল প্রতিনিধি: ইউরোপের দেশ পর্তুগাল বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নির্যাতিত বা জীবন ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিদের জন্য মানবিক ভিসা নামে একটি নতুন ভিসা চালু করতে যাচ্ছে।

 

গত শুক্রবার (১১ অক্টোবর) দেশটির জাতীয় সংসদে এ সংক্রান্ত একটি বিল অনুমোদন করা হয়।

 

মানবিক ভিসার আওতায় জন্মসূত্রে নিজ দেশে কেউ নির্যাতিত হলে এবং সেদেশে বসবাস ঝুঁকিপূর্ণ মনে হলে ওই ব্যক্তি স্থানীয় পর্তুগিজ দূতাবাস অথবা পার্শ্ববর্তী দেশের পর্তুগিজ দূতাবাসে মানিবক ভিসার আবেদন করতে পারবেন।

দেশটিতে বর্তমানে এমন একটি আশ্রয় আবেদন প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। তবে বর্তমান নিয়ম অনুযায়ি কোনো বিদেশি নাগরিক বা রাষ্ট্রহীন ব্যক্তি যদি পর্তুগালে আশ্রয় আবেদন করতে চান তাহলে অবশ্যই তাকে পর্তুগালে আসার পর স্থানীয় অভিবাসন অধিদপ্তরের নিকট আশ্রয় আবেদন করতে হয়।

এই বিধানটিতে আরও একটি বিষয় যুক্ত করা হয়েছে- তা হলো কোনো ব্যক্তি যদি সোশ্যাল সিকিউরিটিতে ১২টি কন্ট্রিবিউশন প্রদান করেন অর্থাৎ ১২ মাস যদি কোনো বিদেশি নাগরিক পর্তুগালে অভ্যন্তরে কাজ করেন এবং প্রতিমাসে সোশ্যাল কন্ট্রিবিউশন প্রদান করেন তাহলে তিনি নিয়মিত হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

এর আগে গত ৩ জুন পর্তুগাল সরকার অভিবাসীদের নিয়মিত হওয়ার ৮৮ এবং ৮৯ আর্টিকেলের সহজ আইনটি বন্ধ করে দেওয়ার পর ওই তারিখের আগে এবং পরে যারা পর্তুগালে এসেছেন তারা কীভাবে নিয়মিত হবেন সে বিষয়ে কোনো কিছু জানা যায়নি।

বর্তমান বিধিমালাটি এখন সাংবিধানিক অধিকার, স্বাধীনতা এবং গ্যারান্টি সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটিতে আলোচনা করা হবে এবং সেখানে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের পর এটি রাষ্ট্রপতির কাছে প্রেরণ করা হবে।

এরপর রাষ্ট্রপতি অনুমোদন প্রদান করলে গ্যাজেট আকারে প্রকাশ করার পর তা কার্যকর হবে।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ