শিরোনাম
বিজিএমইএ’র নির্বাচনে জয়লাভ করেছে ‘ফোরাম’ জোট।  ছাতকে সাংবাদিক সাকির আমিনের উপর সন্ত্রসী হামলা আহত ৫ জন বিজিএমইএর নির্বাচনে অধিকাংশতে জয়ী ফোরাম জোট । ঈদের পর ৭ ও ৮ নম্বর ওয়ার্ডে গণসংযোগ: জানালেন মনোহরদী পৌর আমীর ২ জুন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিএনপিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আমন্ত্রণ জানিয়েছেন । সুন্দর, শান্তিপূর্ণভাবে ও শৃঙ্খলার মধ্যে বিজিএমইএর নির্বাচনে ভোট শেষ হয়েছে। ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচনের পক্ষে সুস্পষ্ট অবস্থানে ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ। বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস ২০২৫ উপলক্ষে মনোহরদীতে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত চট্টগ্রামের আনোয়ারায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ মেরামতে সেনাবাহিনীর তাৎক্ষণিক সহায়তা ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে – সরদার বকুল
রবিবার, ০১ জুন ২০২৫, ০৮:১৭ পূর্বাহ্ন

 

স্বচ্ছতা ও যাচাইবাছাইয়ের মাধ্যমে  সাংবাদিকদের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের ব্যবস্থা করা হবে : শফিকুল আলম

রিপোটারের নাম / ৫৩ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫

 

এইচটি বাংলা ডেস্ক : স্বচ্ছতা ও যাচাইবাছাইয়ের মাধ্যমে শিগগিরই প্রকৃত সাংবাদিকদের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের ব্যবস্থা করা হবে। বৃহস্পতিবার (১৫ মে) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া সভাকক্ষে ‘গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী গণমাধ্যমের হালচাল’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এ তথ্য জানান।

শফিকুল আলম বলেন, স্বচ্ছতা ও যাচাইবাছাইয়ের মাধ্যমে দ্রুত প্রকৃত সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ডের ব্যবস্থা করা হবে। আগের মতো সংসদ সদস্য, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন নেতাদের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড নিয়ে তদবির করতে দেওয়া হবে না।

প্রেস সচিব বলেন, ৫ আগস্টের পর যে ২৬৬টি হত্যা মামলা হয়েছে, কারা কেনো এসব মামলা করেছেন তা সরকারের জানা নেই। এসবের কারণে কাউকে হয়রানি বা গ্রেপ্তার করা হয়নি বরং তারা নিয়মিত অফিস করছেন।

শফিকুল আলম বলেন, গণমাধ্যমগুলোকে বিগত সময় করা ভুলগুলো সাহসের সঙ্গে স্বীকার করে জনগণের কাতারে এসে নতুনভাবে যাত্রা শুরু করতে হবে।

প্রেস সচিব আরও বলেন, নিরাপদভাবে সাংবাদিকতার নিশ্চয়তা দেওয়া সরকারের দায়িত্ব। গণমাধ্যমের ক্ষেত্রে নতুন সোশ্যাল কন্টাক্ট ও অর্থনৈতিক মডেল দরকার, যার মাধ্যমে সাংবাদিকদের কপিরাইট, বেতন প্রটেক্ট (সুরক্ষিত) হবে।

তিনি বলেন, গত ৯ মাসে গণমাধ্যম অবারিত স্বাধীনতা ভোগ করছে। মিডিয়ার বড় একটা অংশ শেখ হাসিনাকে বৈধতা দিয়ে গণঅভ্যুত্থানকারীদের সন্ত্রাসী বা জঙ্গি বলার চেষ্টা করেছে। কিছু কিছু সাংবাদিক মালিকের ব্যবসার কারণে চাকরি হারিয়েছেন। এতে সরকার দায়ী নয়, বরং সরকার চায় সবাই সত্য বলবে। মিডিয়া স্বাধীন ও প্রাতিষ্ঠানিক হবে। সরকার কোনো নিউজ আউটলেট বন্ধ না করে নেত্র নিউজের মতো অনলাইন ব্লক করা সাইটগুলো খুলে দিয়েছে।

 

তিনি বলেন, অনেক সাংবাদিক ফেসবুকে মিথ্যা লিখলেও কারোর আদর্শিক (ইডিওলজি) কারণে কথা বলার অধিকার কেড়ে নেওয়া হচ্ছে না।’ তবে অন্য দেশের মতো প্রতিটি পত্রিকায় সাংবাদিকদের নিজ নিজ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে গাইডলাইন থাকা উচিত বলে মনে করেন তিনি।

 

অনুষ্ঠানে পিআইবির মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ বলেন, গণমাধ্যম সহায়তা না করলে ফ্যাসিবাদ কোনোভাবেই কায়েম সম্ভব ছিল না। অবশ্যই গণমাধ্যম সংস্কার করতে হবে। সোশ্যাল মিডিয়ায় আমাদের আরও দায়িত্বশীল হওয়া উচিত।

 

অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ফ্যাসিবাদ মুক্ত গণমাধ্যম চাই-এর আহ্বায়ক জয়নাল আবেদিন শিশির আর প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মুখপাত্র প্লাবন তারিক। উপস্থিত ছিলেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম, এটিএন বাংলার প্রধান প্রতিবেদক একরামুল হক সায়েম প্রমুখ।

 

 


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ