শিরোনাম
সেই ইলেকট্রিক চেয়ারে আমাকে বসানো হয়েছিল : মাওলানা রফিকুল ইসলাম  ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধ নিয়ে আলোচনায় সম্মত হয়েছেন রাশিয়া। প্রধান উপদেষ্টা দুবাই পৌঁছেছেন। গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সাথে নিয়ে আয়নাঘর পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা। বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল হামাস ইসরায়েলি বন্দিদের মুক্তি না দিলে ফের গাজায় যুদ্ধ ঘোষণা নেতানিয়াহুর । গনক্ষাই মদ্রাসায় ১ম বারের মতো আযাদ দ্বীনি এদারায়ে তা’লীম বাংলাদেশের অধীনে বোর্ড পরিক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে নির্বাচন কমিশন সব দল ও গোষ্ঠীকে সঙ্গে নিয়ে নিরপেক্ষ ভূমিকায় থাকতে চায় : সিইসি আগামী ১১ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে কুতুব বাড়ি সৈয়্যদ মাওলানা কুতুব শাহ(রহঃ)’র বাষিক ওরশ শরীফ প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : প্রেস সচিব শফিকুল আলম
শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৬:৫৫ পূর্বাহ্ন

সাংবাদিকদের আবাসনের উদ্যোগ নিয়েছি : প্রধানমন্ত্রী 

রিপোটারের নাম / ৩২৯ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ১০ জুলাই, ২০২৩

 

এইচটি বাংলা ডেস্ক:  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমরা সাংবাদিকদের আবাসনের জন্য বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছি। ইতিমধ্যে অনেকেই প্লট পেয়েছেন, কেউ কেউ তা বিক্রিও করেছেন। সরকারিভাবে অনেক ফ্ল্যাট তৈরি করা হয়েছে। সামান্য কিছু টাকা জমা দিয়ে সাংবাদিকরা চাইলে কিস্তিতে পরিশোধ করে এসব ফ্ল্যাট নিতে পারবেন।’

আজ সোমবার সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অসুস্থ, অসচ্ছল ও দুর্ঘটনায় আহত এবং নিহত সাংবাদিক পরিবারের সদস্যদের আর্থিক সহায়তা ভাতা বা অনুদানের চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘এদেশে কোনো মানুষ ভূমিহীন থাকবে না, গৃহহীন থাকবে না। তাদেরকে আমরা ঘর করে দিচ্ছি। আমরা চাই প্রত্যেকের একটা ঠিকানা হবে। সেই সাথে তাদের আমরা বিনা সুদে ঋণ দিচ্ছি, কাজের ব্যবস্থা করে দিচ্ছি।’

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ন্যাম সম্মেলনের জন্য আমরা যখন ফ্ল্যাট তৈরি করি তখনই আমার একটা লক্ষ্য ছিল সম্মেলন শেষে এই ফ্ল্যাটগুলো কবি, শিল্প, সাহিত্যিক ও সাংবাদিকদের দেব। কারণ, তাদের চাকরির কোনো স্থায়িত্ব থাকে না। যখন তারা বৃদ্ধ বা অসুস্থ হয়ে যায় কি করেএ চলবে? সরকারি চাকরি যারা করেন তারা তো অবসর ভাতা পান, আমাদের রাজনীতিবিদদের জন্যও কিছু থাকে না, আবার সাংবাদিকদেরও কিছু থাকে না। এটাই বাস্তবতা। তাই সরকারি ফ্ল্যাটগুলো চাইলে আপনারা সাংবাদিকরা নিতে পারেন।’

তিনি বলেন, ‘সংবাদপত্রকে বলে সমাজের দর্পণ। বাস্তবে তাই। এই সংবাদপত্র দেখলেই অনেক তথ্য পাওয়া যায়। আমি নিয়মিত শুধু পড়িই না, কোন সমস্যা দেখলে তার ছবি তুলে আমার অফিসের কার কাছে পাঠালে কাজ হবে তার কাছে পাঠিয়ে দি। সংবাদপত্র থেকে এই সংবাদগুলো পাওয়া যায়। রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে অনেক সহজ হয়।’

সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা কারো মুখাপেক্ষী না, কারো অধীনস্থ না। অন্যের কাছে নালিশ করে নিজের দেশের বদনাম করা, সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রেও আপনারা এমন কিছু লিখবেন না যা নিজের দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়। কোথাও খারাপ কিছু দেখলে অবশ্যই আপনারা বলবেন, কিন্তু এমন কিছু না বলা যাতে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ