শিরোনাম
মহেশপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন।  মহেশপুরে প্রত্যন্ত অঞ্চলের নারী ও শিশুদের সাথে মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়েছে।  ছাতকে দুই গ্রামবাসীর রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১৫ লুটপাটে থমথমে পরিবেশ, গ্রেফতার ৬ চট্টগ্রামে সম্পন্ন হলো ‘১ম আন্তঃ যুব রেড ক্রিসেন্ট বিতর্ক চ্যাম্পিয়নশীপ–২০২৫’ চট্টগ্রামের পোর্ট সিটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে টেক্সটাইল ক্লাব – পিসিআইইউ আয়োজিত। বোনের হাতে ফোঁটা নিলেন ভারতীয় ওয়েব মুভি “হয়তো তোমারই জন্য” র অভিনেতা ঋজু রায়  চন্দনাইশে সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.)’র বার্ষিক ওরশ শরীফের স্মরণে ২য় ধাপে ফ্রি খৎনা ক্যাম্প অনুষ্ঠিত আলিম পরীক্ষায় গোল্ডেন এ প্লাস পেলেন জামেয়া মহিলা কামিল মাদ্রাসার ছাত্রী সৈয়দা শাফেউল মাহশর শেফা সমরকন্দি বিএসটিআই অনুমোদিত পণ্যে ওজন হ্রাস ও নকল পণ্যের বিপণন বন্ধে সিআরবি’র আবেদন সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপনে রেজিস্ট্রেশন চলছে সিলেট পাল্প অ্যান্ড পেপার মিলস স্কুলে
শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ১০:৩৭ অপরাহ্ন

গাজায় সবচেয়ে বেশি প্রাণ হারাচ্ছে নারী এবং শিশুরা।

রিপোটারের নাম / ৪৮৩ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৪

এইচটি বাংলা ডেস্ক: গাজায় প্রতি ঘণ্টায় দুজন মায়ের মৃত্যু হচ্ছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের নারী বিষয়ক সংখ্যা। সংখ্যাটির এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে সবচেয়ে বেশি প্রাণ হারাচ্ছে নারী এবং শিশুরা। এখন পর্যন্ত সেখানে প্রায় ১৬ হাজার নারী ও শিশু নিহত হয়েছে। সংস্থাটি বলছে, গাজার সংঘাতে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় দুজন মায়ের মৃত্যু হচ্ছে।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েল এবং হামাসের মধ্যকার সংঘাত শুরুর পর থেকে গাজায় নিহতদের মধ্যে ৭০ শতাংশই নারী এবং কন্যা শিশু। এছাড়া যুদ্ধের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ১০ হাজার শিশু নিজেদের বাবাকে হারিয়েছে। অপরদিকে বাস্তচ্যুতদের মধ্যে ১০ লাখই নারী এবং কন্যা শিশু।

জাতিসংঘের নারী বিষয়ক সংস্থা জানিয়েছে, নারী এবং কন্যা শিশুরা নিরাপত্তা, স্বাস্থ্যসেবা এবং আশ্রয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আসন্ন অনাহার এবং দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি হচ্ছে তারা।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরপরেই গাজায় পাল্টা আক্রমণ শুরু করে ইসরায়েল। তিন মাসের বেশি সময় ধরে গাজায় অভিযানের নামে নিরীহ ফিলিস্তিনিদের হত্যা করা হচ্ছে।

গাজায় সংঘাত শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ২৪ হাজার ৭৬২ জন নিহত হয়েছে। এর মধ্যে অধিকাংশই নারী এবং শিশু। এছাড়া আহত হয়েছে আরও ৬২ হাজার ১০৮ জন।

 


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ