শিরোনাম
পোরশায় ডাঃ ছালেক চৌধুরীর কতৃক গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ৩ শ্রমিকের মৃত্যু। মানবিক ও ভালো মানুষ না হলে দেশের উন্নতি সম্ভব না : সেনাপ্রধান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জাতীয় সমাবেশে মানুষের জনস্রোত। নির্বাচন নিয়ে কোন অনিশ্চয়তা নেই : প্রেস সচিব শিক্ষার্থীদের মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ করেছে সৈয়দ হারুন ফাউন্ডেশন জুলাই স্মৃতি স্তম্ভ হচ্ছে রাজশাহীতে  ‘অদম্য ইচ্ছায় আশা পূরণ সামিয়ার’ এবার স্বপ্ন জয়ে সারথি হয়েছে সিআরএ জাতীয় সমাবেশ উপলক্ষে ছাতকে জামায়াতে ইসলামীর মিছিল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দিন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ 
রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ১০:০৩ অপরাহ্ন

গোপীবাগে আগুন দেয়ার ঘটনায় ককটেল ও পেট্রোল বোমাসহ তিনজনকে আটক করেছে র‌্যাব।

রিপোটারের নাম / ৩০২ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ৬ জানুয়ারি, ২০২৪

এইচটি বাংলা ডেস্ক: রাজধানীর গোপীবাগে বেনাপোল এক্সপ্রেসে আগুন দেয়ার ঘটনায় ঢাকার জুরাইন রেললাইন সংলগ্ন বস্তি থেকে ককটেল ও পেট্রোল বোমাসহ তিনজনকে আটক করেছে র‌্যাব। এছাড়া ওই ট্রেনের দুই যাত্রীকে সন্দেহভাজন হিসেবে নজরদারিতে রেখেছে পুলিশ।

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক খন্দকার আল মঈন শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) রাত দেড়টার দিকে ঘটনাস্থলে সংবাদ সম্মেলনে গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, ট্রেনে আগুন লাগার পর জুরাইন বস্তিতে কিছু সন্দেহজনক ব্যক্তির আনাগোনার তথ্য পায় আমাদের গোয়েন্দারা।

এরপর র‌্যাব-৩ অভিযান চালিয়ে আলমগীর, রাব্বী ও কাশেম নামের তিনজনকে আটক করে। যেখান থেকে তাদের আটক করা হয়েছে যেখান থেকে ট্রেনে সহজে অগ্নিসংযোগ করা সম্ভব। তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, তারা এখানে বসে বিপুল পরিমাণে ককটেল ও পেট্রোল বোমা বানাচ্ছিলেন তারা। সেখানে ৩০টি তৈরি ককটেল ও ২৮টি পেট্রোল বোমা পাওয়া গেছে।

র‌্যাব কর্মকর্তা বলেন, আটক ব্যক্তিদের বাড়ি নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় ও তারা মাদকাসক্তও বলে মনে হয়। তারা আয়নাল নামের এক ব্যক্তির নাম বলেছে। তবে তার বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাতে পারেননি। তবে আইনাল তাদের দিয়ে ককটেল ও পেট্রোল বোমা বানাচ্ছিলেন এবং এর আগেও তাদের কাছ থেকে বোমা বানিয়ে নিয়েছেন।

এদিকে পুলিশ জানায়, যে দুই যাত্রীকে নজরদারিতে রাখা হয়েছে তারা কুষ্টিয়া থেকে উঠেছেন। তাদের বয়স ৩০ থেকে ৩৫ এর মধ্যে। এই দুই যাত্রী কুষ্টিয়া থেকে বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে উঠেছিলেন।

পুড়ে যাওয়া বেনাপোল এক্সপ্রেসের ঘটনাস্থলে ঢাকা মহানগর পুলিশের ওয়ারি বিভাগের উপকমিশনার ইকবাল হোসাইন গণমাধ্যমকে বলেন, ট্রেনের দুইজন যাত্রীকে নজরদারিতে রেখেছি। তারা কুষ্টিয়া থেকে উঠেছেন। ফরিদপুরের ভাঙ্গার পরে ট্রেনটি আর থামেনি। ঢাকা থেকে উঠে কেউ এই ঘটনা ঘটিয়েছে বলে মনে হয় না। কারণ এটির সর্বশেষ স্টপেজ ছিল ভাঙ্গা স্টেশন।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ