শিরোনাম
পাটগ্রামে রাস্তার মাঝে গাছ রেখেই  পিচ ঢালাই ও কার্পেটিং , দুর্ঘটনার আশঙ্কা । সেচ্ছাসেবীদের নিয়ে মোস্তফা হাকিম ব্লাড ব্যাংকের হেল্থ চেক-আপ ট্রেনিং ২০২৫ অনুষ্ঠিত। থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার সীমান্তে উত্তেজনা আবারও চরমে উঠেছে। আগামীকাল বেগম খালেদা জিয়াকে নিতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসবে। প্রেসিডেন্ট অ্যাওয়ার্ডে উজ্জ্বল ছাতকের কন্যা উম্মে ফাতেমা স্পিহা-জাতীয় মঞ্চে ছনখাইড় কন্যার অনন্য সাফল্য কওমী মাদ্রাসার স্বীকৃত ডিগ্রিধারীরা নিকাহ রেজিস্ট্রার (কাজী) হতে পারবেন কালিহাতীতে শিয়ালের আকস্মিক হামলায় বৃদ্ধা গুরুতর আহত, আতঙ্কে এলাকাবাসী কর্মসূচি স্থগিত করে  পরীক্ষায় ফিরছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা বিমান ভ্রমণে এই মুহূর্তে সক্ষম নন বেগম খালেদা জিয়া পাটগ্রামের দহগ্রাম সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের চেষ্টায় মা -ছেলে আটক
বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৫৬ পূর্বাহ্ন

চন্দনাইশে মডেল মসজিদ পূর্ব প্রস্তাবিত স্থানে প্রতিষ্ঠার ঘোষণা ধর্ম উপদেষ্টার

রিপোটারের নাম / ২৭৮ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার মডেল মসজিদ ও ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র পূর্বে প্রস্তাবিত গাছবাড়িয়া সরকারি ডিগ্রি কলেজের দক্ষিণ পাশে কক্সবাজার মহাসড়কের পশ্চিমে প্রতিষ্ঠা করতে এলাকার সর্বস্তরের জনসাধারণের দাবির সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে পূর্ব প্রস্তাবিত স্থানে প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিয়েছেন ধর্ম উপদেষ্টা প্রফেসর ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। গত মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশন বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের প্রেসিডেন্ট এম এ হাশেম রাজুর নেতৃত্বাধীন একটি প্রতিনিধি দলের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এ ঘোষণা দেন। এর আগে গত ৩০ অক্টোবর ধর্ম উপদেষ্টা বরাবরে একই দাবিতে স্মারকলিপি পেশ করা হয়। প্রতিনিধি দলে আরো উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশন বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের নির্বাহী পরিচালক (প্রশাসন) মো. সাইফুদ্দিন সালাম মিঠু ও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার যুগ্ম সমন্বয়ক মো. শওকত নূর। এক প্রতিক্রিয়ায় এম এ হাশেম রাজু বলেন, হাজার বছরের ইতিহাস, ঐতিহ্য চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের পশ্চিম পার্শ্বে মনোরম পরিবেশে মডেল মসজিদ ও ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল পূর্বের সরকার, যা অত্যন্ত সার্বজনীন ও যুক্তিসঙ্গত ছিল। গাছবাড়িয়া সরকারি ডিগ্রি (পুরাতন) কলেজের দক্ষিণ গেট এলাকা জনবহুল বাণিজ্যিক কেন্দ্র এবং উপশহর হিসেবে খ্যাত, উপরন্তু এখানে কোন মসজিদ নেই। দ্বিতীয়ত আশেপাশে ব্যাপক মুসলিম অধ্যুষিত জনবহুল এলাকা এবং চট্টগ্রাম- কক্সবাজার মহাসড়কের পাশে হওয়ায় সড়কে চলাচলরত শত শত গাড়ির যাত্রীসহ যাতায়াতকারীদের জন্য নামাজ আদায়ের একটি সুবর্ণ সুযোগ সৃষ্টি করবে। কিন্তু একটি অপশক্তি এই মডেল মসজিদ ও ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রকে সরিয়ে নেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত ছিল। ধর্ম উপদেষ্টা জনসাধারণের দাবির সাথে একাত্মতা প্রকাশ করায় আমি চন্দনাইশের সকল স্তরের মানুষের পক্ষ থেকে তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। তার এই ঘোষণা আমাদের দীর্ঘ ২ মাসের আন্দোলনকে সাফল্যমণ্ডিত করেছে।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ