শিরোনাম
পোরশা উপজেলার অধিন গাংগুরিয়া থেকে কাদিপুর ১ কিলোমিটার রাস্তার বেহাল অবস্থা।  ফেনীতে বন্যায় দেড় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি । ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৫২৬ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। নেপালে অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল মাদার ল্যাঙ্গুয়েজ জার্নালিস্ট কনফারেন্স থেকে প্রদত্ত সম্মাননা ক্রেস্ট ও উত্তরনিসমূহ সার্ক জার্নালিস্ট ফোরাম, বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের নেতৃবৃন্দের কাছে হস্তান্তর । এইবার প্রবাসী বাংলাদেশিরা ভোট দিতে পারবেন : ইসি সানাউল্লাহ এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের নামে সিঙ্গাপুরে থাকা ৬৪টি ব্যাংক হিসাব ও ১০ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শুল্ক ও বাণিজ্য বিষয়ক চুক্তি নিয়ে দ্বিতীয় দফার আলোচনা কমলগঞ্জে অপহৃত কিশোরী সিলেট থেকে উদ্ধার, অভিযুক্ত যুবক সেনা পরিচয়ে মুক্তিপণ দাবি  চট্টগ্রামে টানা বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের আশঙ্কা: সিটি রেড ক্রিসেন্টের সচেতনতামূলক মাইকিং। প্রধান উপদেষ্টাকে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রদূত দরজি।
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ০৮:৪৬ পূর্বাহ্ন

 

চন্দনাইশে মোস্তফা শহিদুল নিজেকে সরকারি কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে ফায়দা নেয়ার অভিযোগ

রিপোটারের নাম / ২০৩ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার হাশিমপুর ফতেহ আলী সিকদার বাড়ির জনৈক মোস্তফা শহিদুল আলম নিজেকে রাঙ্গামাটি সরকরি কলেজের অধ্যাপক পরিচয় দিয়ে ফায়দা লুঠছে বলে অভিযোগ উঠেছে। অথচ সে কোন কলেজেই চাকরি করে না। উপজেলার উত্তর হাশিমপুর ফতেহ আলী সিকদার বাড়ির মৃত জামাল উদ্দীনের ছেলে মোস্তফা শহিদুল আলম বাদী হয়ে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সি.আর ১১৪/২০২৪ মামলায় নিজেকে কলেজ শিক্ষক পরিচয় দেয়। পরবর্তীতে মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদনে ডিবি’র তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই সাইফ উদ্দীন মো. শাওন মোস্তফা শহিদুল আলমকে রাঙ্গামাটি সরকারি কলেজের শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন বলে উল্লেখ করেন। এ ব্যাপারে রাঙ্গামাটি সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ বলেছেন, তিনি ৩ বছর ধরে কলেজে রয়েছেন। কিন্তু এ নামের কেউ কলেজের শিক্ষক নেই। মোস্তফা শহিদুল আলমেকে মুঠোফোনে কল দিলে রিসিভ না করায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। ছাড়া চন্দনাইশ পৌরসভার গাছবাড়িয়া এলাকার জনৈক মো. জয়নাল আবেদীন মোস্তফা শহিদুল আলমের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে তার ভাই সরকারি উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা, তিনি নিজেকে কখনো ডিসি, কখনো ডিবি, কখনো সেনা কর্মকর্তা, কখনো সরকারি কলেজের শিক্ষক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন রকম অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। অভিযোগটি চেয়ারম্যান (দুদুক), জেলা প্রশাসক, পরিচালক (দুদুক), জেলা গোয়েন্দা শাখাসহ বিভিন্ন দপ্তরে দেয়া হয়েছে বলে জানা যায়।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ