শিরোনাম
নগরফুল হলিডে স্কুল পটিয়া শাখায় ১১তম মৌসুমের তৃতীয় ধাপে শীতবস্ত্র বিতরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত রাজশাহীর তানোরে গভীর নলকূপের পরিত্যক্ত গর্তে আটকে থাকা শিশু সাজিদকে উদ্ধারের  কাজ এখনো চলছে। পাটগ্রামে রাস্তার মাঝে গাছ রেখেই  পিচ ঢালাই ও কার্পেটিং , দুর্ঘটনার আশঙ্কা । সেচ্ছাসেবীদের নিয়ে মোস্তফা হাকিম ব্লাড ব্যাংকের হেল্থ চেক-আপ ট্রেনিং ২০২৫ অনুষ্ঠিত। থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার সীমান্তে উত্তেজনা আবারও চরমে উঠেছে। আগামীকাল বেগম খালেদা জিয়াকে নিতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসবে। প্রেসিডেন্ট অ্যাওয়ার্ডে উজ্জ্বল ছাতকের কন্যা উম্মে ফাতেমা স্পিহা-জাতীয় মঞ্চে ছনখাইড় কন্যার অনন্য সাফল্য কওমী মাদ্রাসার স্বীকৃত ডিগ্রিধারীরা নিকাহ রেজিস্ট্রার (কাজী) হতে পারবেন কালিহাতীতে শিয়ালের আকস্মিক হামলায় বৃদ্ধা গুরুতর আহত, আতঙ্কে এলাকাবাসী কর্মসূচি স্থগিত করে  পরীক্ষায় ফিরছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:৩১ অপরাহ্ন

চন্দনাইশ দোহাজারী আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরে ফাটল

রিপোটারের নাম / ৪৯৫ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ৭ মে, ২০২৩

মুহাম্মদ আরফাত হোসেনঃ সরকারের তৃতীয় পর্যায়ে ভূমিহীন পরিবারের মাঝে ঘর প্রদান তথা আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় পাওয়া দোহাজারী মাস্টারঘোনায় ২২ পরিবারের ঘরে ফাটল ধরেছে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ২২ টি ঘরের মধ্যে ৪ নং ঘর মো. মনির, ৯ নং ঘর লাকি আকতার, ১১নং ঘর সাজু আকতার, ১২নং ঘর ফেরদৌস আলম, ১৬ নং ঘর জলিলুর রহমান, ১৮ নং ঘর মো. ইব্রাহিম, ১৯নং ঘর মিনু আকতারের ঘরে বিভিন্ন অংশে ফাটল ধরেছে। তাছাড়াও সবকয়টি ঘরে ছোট-খাটো ফাটল ধরার কারণে ঘরে বসবাস করতে ভয় পাচ্ছে বাসিন্দারা। এর মধ্যে মিনু আকতার ও সাজু আকতারের ঘরের ফাটল বড় হওয়ায় আতংকে রাত কাটে তাদের। গত ২০২১ সালের ২০ জুন সরকারীভাবে তৃতীয় পর্যায়ে দোহাজারী মাস্টারঘোনা এলাকায় ২২ পরিবার এবং বৈলতলী খোদারহাট সংলগ্ন শঙ্খ নদীর পাড়ে ২৯ পরিবারসহ ৫১ পরিবারকে ঘর বিতরণ করা হয়। ১ বছর ১০ মাসের মাথায় ঘরের ফাটল ধরায় বিপাকে পড়েছে ঘর পাওয়া মানুষগুলো। ঘরে ফাটল ধরার কারণে ঘর পেয়েও বসবাস করছেনা বেশ কয়েকটি পরিবার। আশ্রয়ণ প্রকল্পে ২টি ডিব টিউবয়েল থাকলেও একটি বিকল হয়ে পড়ায় খাওয়া ও ব্যবহারের পানি পেতে বেগ পেতে হচ্ছে আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দাদের। প্রকল্পের উপকারভোগী মিনু আকতার বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেয়া ঘর পেয়ে তিনি খুবই খুশি। কিন্তু নির্মাণগত ত্রুটির কারণে ঘরে ফাটল ধরায় ছেলে-মেয়েদের নিয়ে আতংকে রাত কাটে তার। সাজু আক্তার বলেছেন, ঘরের ফাটলের বিষয়ে প্রশাসনকে অবহিত করেছেন এবং তারা সংস্কার করে দিবেন বলেছেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও দোহাজারী পৌর প্রশাসক মাহমুদা বেগম বলেছেন, তিনি বিষয়টি সম্পর্কে অবগত হয়েছেন। পৌরসভা থেকে বরাদ্ধ দিয়ে দ্রুত ফাটল ধরা ঘরের মেরামতের ব্যবস্থা নিবেন বলে জানিয়েছেন।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ