শিরোনাম
ফিলিস্তিনকে অবিলম্বে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে যুক্তরাজ্যের ৫৯ জন এমপির আহ্বান ইসরায়েলি বাহিনীর  হামলায় ১১০ জন ফিলিস্তিনি নিহত সাকিবকে জাতীয় দলের জার্সিতে মিস করছেন ভক্তরা। রাজসাক্ষী হওয়ায় শর্ত সাপেক্ষে ক্ষমা পেলেন সাবেক আইজিপি চুয়েটে ইউআরপি বিভাগের “বিদায় ও বরণ” অনুষ্ঠান সম্পন্ন পরিবেশের ভারসাম্য সুরক্ষায় দেশব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন ২৯৭ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় আবুল বারকাতকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। পরিবেশ বিপন্ন হলে মানবাধিকার বিপন্ন হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল পোরশা উপজেলার অধিন গাংগুরিয়া থেকে কাদিপুর ১ কিলোমিটার রাস্তার বেহাল অবস্থা।  ফেনীতে বন্যায় দেড় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি ।
রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ১০:১৪ পূর্বাহ্ন

 

নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ  দায়মুক্তি কেন অবৈধ নয় জানতে চেয়ে রুল জারি

রিপোটারের নাম / ১৯২ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৪

 

এইচটি বাংলা  ডেস্ক:  প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইনে অনুসন্ধান কমিটিকে দেওয়া দায়মুক্তি কেন অবৈধ নয় জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বাধীন দ্বৈত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।

রিটকারীদের আইনজীবীরা জানান, নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ নিয়ে আদালতে চ্যালেঞ্জ করা যাবে না, ২০২২ সালের আইনে দায়মুক্তি দেওয়ার এমন বিধান অসাংবিধানিক। তারা মনে করেন, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ ছিল অবৈধ। সে কারণে তাদের অধীন হওয়া নির্বাচনও অবৈধ।

রিটকারী আইনজীবী অ্যাডভোকেট শিশির মনির বলেন, ‘আইন করে নির্বাচন কমিশনকে দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে। সেই দায়মুক্তির আইনে বলা হয়েছে, এটা নিয়ে কোনো আদালতে প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না। আমরা মনে করি, এটা আদালতের কর্তৃত্বকে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আদালতে যদি এই দায়মুক্তির আইন অসাংবিধানিক ঘোষিত হয় তাহলে দুটি নির্বাচনই প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়বে।’

এর আগে গত ১৮ আগস্ট ২০১৪ ও ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনারদের দায়মুক্তি দেওয়ার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট পেশ করেন সুপ্রিম কোর্টের ১০ জন আইনজীবী। একইসঙ্গে রিটে ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ (সিইসি) নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন তোলা যাবে না, এমন বিধান বাতিল চাওয়া হয়।

 


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ