শিরোনাম
মেয়াদোত্তীর্ণ দধি দিয়ে লাচ্ছি তৈরী করার দায়ে কুটুমবাড়ি রেস্টুরেন্টকে জরিমানা ব্যাংকিং সেক্টরে গ্রাহকদের আস্থার শীর্ষে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক। রুবেল আহমদ পর্তুগালে সুনামগঞ্জ জেলা এসোসিয়েশনে শীল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক নির্বাচিত বহুল আলোচিত দহগ্রামে ভারতীয় মাদকসহ আটক-২ খাগরিয়া ইউনিয়ন আহলে সুন্নাত ওয়াল জমা’আত লিয়াজোঁ কমিটির স্বাগত জুলুস সম্পন্ন ছাতকের তাজপুরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সীরাতুন্নবী(স:) মাহফিল সম্পন্ন চন্দনাইশে গাছবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীবৃন্দদের স্বাগত জুলুস অনুষ্ঠিত চট্টগ্রামে পবিত্র ঈদ-এ মিলাদুন্নবী (দঃ) শান্তিপূর্ণভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে সিএমপির মতনিবিময় সভা পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদের সংবাদ সম্মেলন ছদাহার চেয়ারম্যান  ইসলামী ব্যাংক ছাতক শাখার উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৩৩ পূর্বাহ্ন

‘মুজিব-একটি জাতির রূপকার’ সিনেমাটি সবার দেখা প্রয়োজন : তথ্যমন্ত্রী

রিপোটারের নাম / ২০১ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৩

 

এইচটি বাংলা ডেস্ক: পরিবারের বাচ্চা থেকে বড় সব বয়সের সদস্যদের নিয়ে সিনেমা হলে গিয়ে বঙ্গবন্ধু বায়োপিক ‘মুজিব-একটি জাতির রূপকার’ দেখেছেন তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

শুক্রবার ২০ অক্টোবর রাজধানীর পান্থপথে বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে স্টার সিনেপ্লেক্সে সকালের প্রদর্শনীতে পঞ্চমবারের মতো সিনেমাটি দেখা শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন সম্প্রচার মন্ত্রী। সাংবাদিকরা তার পুত্র সাফওয়ানের সাথেও কথা বলে।

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘সিনেমাটি সবার দেখা প্রয়োজন। আমি বাচ্চাদের নিয়ে এসেছি। কারণ, মুখে বলে ইতিহাস জানানো যায়, কিন্তু সেটি যখন ছবিতে দেখা হয়, তখন হৃদয়ে গেঁথে যায়। এ জন্য নতুন প্রজন্মেরও সবার সিনেমাটি দেখা প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।’

সিনেমাটি হলে দেখতে আসা নিয়ে প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এ নিয়ে আমার পঞ্চমবার ছবিটি দেখা হলো। সিনেমাটি বানানোর সময় দু’বার দেখেছি। টরন্টো ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে একবার দেখেছি, তারপর প্রিমিয়ার শো’তে দেখেছি, আর আজকে বাচ্চাদের নিয়ে হলে এসেছি।’

সিনেমা সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, ‘প্রথমত: এই সিনেমার নামই বলে দেয় ছবিতে কি দেখাচ্ছে- ‘মুজিব-একটি জাতির রূপকার’, ‘মুজিব-দ্য মেকিং অভ আ নেশন’। এই ছবিটি দেখলে বোঝা যায়, বঙ্গবন্ধু কিভাবে মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়েও বাঙালির অধিকারের প্রশ্নে, বাঙালির স্বাধিকার, স্বাধীনতার প্রশ্নে অবিচল ছিলেন, কিভাবে তিনি মৃত্যুকে হাতের মুঠোয় নিয়ে দৃঢ় চিত্তে বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন।’

বায়োপিকটির বিশেষত্বের কথা উল্লেখ করতে গিয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘সত্যিকার অর্থে তিন ঘন্টার মধ্যে দেশের ইতিহাস সংক্ষেপে জানা, কিভাবে আমাদের স্বাধীনতা এলো, বঙ্গবন্ধু কিভাবে খোকা থেকে মুজিব, মুজিব থেকে বঙ্গবন্ধু, বঙ্গবন্ধু থেকে জাতির পিতা হয়ে উঠলেন, সেটি এ ছবিতে চিত্রায়িত হয়েছে।’

আমার যথেষ্ট বয়স, তবুও অনেক কিছু আমার দেখা হয়নি যা এ ছবিতে আছে -এমন মন্তব্য করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ‘যেমন সোহরাওয়ার্দীকে আমি দেখিনি। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকেও সেভাবে দেখা হয়নি। কাগজে, পত্র-পত্রিকায় যেটুকু দেখেছি। এবং সবচেয়ে মর্মান্তিক যে বিষয়টি, ১৫ আগস্টের মর্মান্তিক হত্যাকান্ড এখানে চিত্রায়িত হয়েছে। খুনীরা যে কিরকম পাষন্ড ছিল, নির্মম ছিল, ১৫ আগস্টের চিত্রায়নটি দেখলে সেটি অনুধাবন করা যায়। আমি পাঁচবার দেখার পরও ইমোশোন ধরে রাখতে পারিনি, পারছি না।’

 


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ