এইচটি বাংলা ডেস্ক : নিয়োগ পাওয়া ১২ জন হলেন যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য আমিনুল ইসলাম, দক্ষিণ জেলা যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক মোজাম্মেল হক, যুবদলের বিলুপ্ত নগর কমিটির সহবিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক নাসির উদ্দিন, সহসভাপতি আবদুর রাজ্জাক, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সদস্য আতাউল্লাহ সম্রাট, নগর বিএনপির সদস্য জাফর আহম্মদ, নগর মহিলা দলের যুগ্ম সম্পাদক কামরুন নাহার, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক সুলতানা বেগম, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্ট দক্ষিণ জেলার সাধারণ সম্পাদক উজ্জ্বল বরণ বিশ্বাস, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে চট্টগ্রাম জেলার সমন্বয়কের দায়িত্ব পালনকারী জোবাইরুল আলম, শামসুল হক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান নাছির উদ্দিন ও কোতোয়ালি বদরপাতি এলাকার সৈয়দ আবুল বশর।
জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর চট্টগ্রাম কারাগারে বেসরকারি পরিদর্শক পদে নিয়োগ পেতে প্রায় ৫০০ আবেদন জমা পড়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে। সেখান থেকে যাচাই-বাছাই করে পাঠানো হয় বিভাগীয় কমিশনারের কাছে।
৫ আগস্টের আগে এই পদে ছিলেন ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুবলীগসহ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকা ব্যক্তি ও তাদের সমমনা লোকজন। ১২ পদের মধ্যে সবাই ছিলেন দলীয় পরিচয়ধারী।
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চট্টগ্রাম সম্পাদক আখতার কবির চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, দলীয় লোকদের এসব পদে নিয়োগ না দিয়ে মানবাধিকার কর্মীদের দায়িত্ব দেওয়া উচিত। দুর্নীতি প্রতিরোধ ও অসহায় মানুষদের জন্য যাতে কাজ করতে পারে। এখন বেতন-ভাতাবিহীন এই দায়িত্ব পালন যাতে দুর্নীতির সুযোগ করে না দেয়।