শিরোনাম
বিতর্ক মানুষের ব্যক্তিত্বকে আলোকিত ও বুদ্ধিসম্পন্ন করে: চুয়েট ভিসি বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হাতে পেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া  বিলিয়ন ডলার উদ্ধারে কানাডার সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা লালমনিরহাটে মৃত গরুর মাংস বিক্রি -ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান সঠিক কাঠামো অনুসরণ করা গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য অত্যন্ত জরুরি : চুয়েট ভিসি যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় অভিবাসীদের ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বিপিএলে ফিক্সিং নিয়ে তদন্তের কাজ করছে বিসিবি । চাঁপাইনবাবগঞ্জে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের গঙ্গাস্নান অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ব্যাংকে সকল কর্মকর্তাদের সব লকার ফ্রিজ করা হয়েছে।  গ্র্যান্ড ইভেন্ট ‘জিপিএইচ মহারাজ দরবার’ অনুষ্ঠিত
বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৮:৫৩ অপরাহ্ন

বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হাতে পেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

রিপোটারের নাম / ৭ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

 

এইচটি বাংলা ডেস্ক : চার সংস্কার কমিশনের পর এবার বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হাতে পেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বিচারবিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী প্রধান উপদেষ্টার কাছে তাদের প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন।

দুই সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে কী রয়েছে, তা নিয়ে বিস্তারিত জানা না গেলেও জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে শতাধিক সুপারিশ থাকতে পারে বলে জানা গেছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে সংঘটিত গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের ক্ষমতাচ্যুতির প্রেক্ষাপটে গত ৮ আগস্ট ক্ষমতা গ্রহণের পর  রাষ্ট্রের বিভিন্ন খাতের সংস্কারের জন্য ছয়টি কমিশন গঠন করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। এর মধ্যে গত ১৫ জানুয়ারি নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, পুলিশ এবং সংবিধান সংস্কারে গঠিত কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে তাদের রিপোর্ট জমা দেয়। বাকি ছিল বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন।

এ নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী বলেছিলেন, আমাদের রিপোর্ট জমা দেওয়ার কথা ছিল গত মাসে। কিন্তু আমরা আমাদের কাজের কারণে পারিনি। কারণ, আমরা মাঠে গিয়েছি, লোকজনের সঙ্গে কথা বলেছি। বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় গিয়ে আমরা কথা বলেছি, অনলাইনে আমরা মতামত নিয়েছি। প্রতিবেদনে ১০০টিরও বেশি সুপারিশ থাকছে। এখন এর বাইরে আমি কিছু জানাতে পারব না।

গত ৩ অক্টোবর ৮ সদস্যের জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন গঠন করে সরকার। পরে কমিশনের সদস্য সংখ্যা আরও তিনজন বাড়ানো হয়। ৩ মাসের মধ্যে প্রস্তুত করা প্রতিবেদন হস্তান্তর করতে বলা হয়। এরপর তিন দফা বাড়িয়ে কমিশনের মেয়াদ ১৫ ফেব্রুয়ারি নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু কাজ শেষ হয়ে যাওয়ায় বেঁধে দেওয়া বর্ধিত সময়ের ১০ দিন আগেই প্রতিবেদনটি জমা দেওয়া হলো।

অন্যদিকে বিচার বিভাগকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও কার্যকর করতে প্রয়োজনীয় সংস্কার প্রস্তাব দেওয়ার লক্ষ্যে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন গঠন করা হয় ৩ অক্টোবর।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ