শিরোনাম
ঈদের আনন্দ ছড়িয়ে দিতে বিভিন্ন প্রান্তে রক্ত কণিকা  ঈদকে সামনে রেখে জমে উঠেছে পশুর হাট । সাতক্ষীরা ডিবি পুলিশের অভিযানে বিপুলপরিমাণ সরকারি ঔষধসহ আটক-১ মৌলভীবাজারে কোরবানির পশুর হাটের নিরাপত্তা নিয়ে পুলিশের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত চট্টগ্রামে ভারী বর্ষণে পাহাড়ধসের শঙ্কা: ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে রেড ক্রিসেন্টের সচেতনতামূলক মাইকিং নিবন্ধন ফিরে পেয়ে জামায়াতে ইসলামীতে প্রাণচাঞ্চল্য, নরসিংদীর মনোহরদীতে শুকরানা মাহফিল অনুষ্ঠিত। বিজিএমইএ’র নির্বাচনে জয়লাভ করেছে ‘ফোরাম’ জোট।  ছাতকে সাংবাদিক সাকির আমিনের উপর সন্ত্রসী হামলা আহত ৫ জন বিজিএমইএর নির্বাচনে অধিকাংশতে জয়ী ফোরাম জোট । ঈদের পর ৭ ও ৮ নম্বর ওয়ার্ডে গণসংযোগ: জানালেন মনোহরদী পৌর আমীর
সোমবার, ০২ জুন ২০২৫, ০৫:৩২ অপরাহ্ন

 

যুবদল নেতাকে মামলা দিয়ে হয়রানি করছে আ.লীগ নেতা 

রিপোটারের নাম / ৬৬ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫

 

নিজস্ব প্রতিবেদক : কোতোয়ালি থানা যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ও বক্সিরহাট ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ দিদারুল ইসলাম দিদার সংবাদ সম্মেলন করে অভিযোগ করেছেন, বক্সিরহাট ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা সালাউদ্দিন মাঝি ও তার ছেলে যুবলীগ নেতা মোহাম্মদ সোহাগ উদ্দেশ্য প্রণোদিত মামলা দিয়ে আমাদের হয়রানি করে আসছেন। এই ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে থেকে তারা আমাকেও আমার পরিবারকে হয়রানি করে যাচ্ছে।

গতকাল রবিবার রোববার চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের এস রহমান হলে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে ২০টিরও বেশি মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। যার ফলে তাদের ব্যবসা, সামাজিক অবস্থান ও পারিবারিক নিরাপত্তা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

দিদারুল ইসলাম অভিযোগ করেন, ২০২৪ সালের জুলাইয়ে স্বৈরাচারী সরকারের পতনের পর আমরা আবারও ব্যবসা পরিচালনায় মনোনিবেশ করার চেষ্টা করি। কিন্তু সালাউদ্দিন মাঝি ও তার ছেলে সোহাগ একটি চক্র গঠন করে আমাদের বিরুদ্ধে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু করে। উক্ত চক্রটি চাক্তাই এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ ব্যবসা, ট্যানারির বিষাক্ত বর্জ্য ব্যবহার করে পোল্ট্রি ফিড উৎপাদনসহ নানা অপকর্মে জড়িত। এদের প্রশাসন জরিমানাও করেছে।

৫ মে পাঁচলাইশ থানায় দায়ের করা একটি গুরুত্বপূর্ণ মামলায় সালাউদ্দিন মাঝি ও তার ছেলে ১৩ ও ১৪ নম্বর আসামি হলেও এখনও গ্রেপ্তার হয়নি উল্লেখ করে দিদারুল ইসলাম বলেন, চলতি বছরের ২১ মার্চ যৌথবাহিনী আমার দুই ভাই মোঃ আজগর ও ছোটন মিয়াকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠায়। কিন্তু তদন্তে অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় আদালত মামলাগুলো প্রত্যাহার করেন। একইভাবে চান্দগাঁও ও পাঁচলাইশ থানার দুটি হত্যা মামলাও ভিত্তিহীন বলে প্রত্যাহার হয়েছে। আমাদের অফিসের কর্মচারীরাও তাদের হয়রানি থেকে বাদ পড়েনি। এমনকি সালাউদ্দিন মাঝির কারখানার এক মহিলা কর্মীর মেয়েকে ব্যবহার করে আমার বিরুদ্ধে ধর্ষণ চেষ্টার মিথ্যা মামলাও দায়ের করে। পরে আদালত মামলাটিকে ভিত্তিহীন ঘোষণা করে জামিন দেন এবং বাদিনীকেও মুচলেকায় মুক্তি দেন।

সংবাদ সম্মেলনে মোঃ দিদারুল ইসলামের দুই ভাই ব্যবসায়ী মোঃ আজগর,ছোটন মিয়া, ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আহসান খালেদ,মোঃ জাহাঙ্গীর, ব্যবসায়ী হারুন উপস্থিত ছিলেন।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ