শিরোনাম
থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার সীমান্তে উত্তেজনা আবারও চরমে উঠেছে। আগামীকাল বেগম খালেদা জিয়াকে নিতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসবে। প্রেসিডেন্ট অ্যাওয়ার্ডে উজ্জ্বল ছাতকের কন্যা উম্মে ফাতেমা স্পিহা-জাতীয় মঞ্চে ছনখাইড় কন্যার অনন্য সাফল্য কওমী মাদ্রাসার স্বীকৃত ডিগ্রিধারীরা নিকাহ রেজিস্ট্রার (কাজী) হতে পারবেন কালিহাতীতে শিয়ালের আকস্মিক হামলায় বৃদ্ধা গুরুতর আহত, আতঙ্কে এলাকাবাসী কর্মসূচি স্থগিত করে  পরীক্ষায় ফিরছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা বিমান ভ্রমণে এই মুহূর্তে সক্ষম নন বেগম খালেদা জিয়া পাটগ্রামের দহগ্রাম সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের চেষ্টায় মা -ছেলে আটক লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নি‌হত বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র চট্টগ্রাম মহানগর শাখার কলেজ কর্মসূচির উদ্বোধন ও পুরুষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত 
মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৩০ পূর্বাহ্ন

রায়েরবাজার কবরস্থানে দাফনকৃত ১১৪ জনের মরদেহ উত্তোলনের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। 

রিপোটারের নাম / ৪১৮ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ৪ আগস্ট, ২০২৫

 

এইচটি  বাংলা  ডেস্ক  : রাজধানীর রায়েরবাজার কবরস্থানে দাফনকৃত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত অজ্ঞাতপরিচয় ১১৪ জনের মরদেহ উত্তোলনের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধান ও পরিচয় নিশ্চিত করতে এই আদেশ দেওয়া হয়েছে।

সোমবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।

আদেশে বিচারক ১৮৯৮ সালের ফৌজদারি কার্যবিধির ১৭৬(২) ধারা অনুসারে ঢাকার জেলা প্রশাসককে (ডিসি) মরদেহ উত্তোলন কার্যক্রমে একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেন।

আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মোহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, মোহাম্মদপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মাহিদুল ইসলাম মরদেহ উত্তোলনের আবেদন করেন। আবেদনে উল্লেখ করা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিভিন্ন পর্যায়ে ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন বয়সের নারী ও পুরুষ নিহত হন। তাঁদের মধ্যে ১১৪ জনকে অজ্ঞাতনামা ‘শহীদ’ হিসেবে মোহাম্মদপুর থানাধীন রায়েরবাজার কবরস্থানে দাফন করা হয়।

আবেদনে আরও বলা হয়, ভবিষ্যতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ, মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধান এবং পরিচয় নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এসব মরদেহ উত্তোলন প্রয়োজন। প্রতিটি মরদেহের পোস্টমর্টেম, ডিএনএ সংগ্রহ ও প্রোফাইলিংয়ের মাধ্যমে পরিচয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি, যথাযথ আইনগত কার্যক্রম শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের ব্যবস্থাও গ্রহণ করতে হবে।

বিচারক সংশ্লিষ্ট নথি পর্যালোচনা করে আবেদনটি মঞ্জুর করেন এবং নির্দেশনামূলক আদেশ প্রদান করেন।

 


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ