শিরোনাম
বিগত সাড়ে ১৫ বছর আওয়ামী সরকার দেশকে না সাজিয়ে নিজেদের সাজিয়েছে: জামায়াতের আমীর  পৌত্রিক সম্মতির অংশীদার দাবি করে সাত মায়ের সন্তানদের সংবাদ সম্মেলন  সচিবালয়ে ভয়াবহ আগুন নেভাতে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মী নিহত। আগামী বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচন ধরে কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিচ্ছে সিইসি  আমাদের সংস্কৃতির অংশ হলো সব ধর্মের মাঝে সম্প্রীতি ও সহাবস্থান : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা পটিয়ায় শর্ট সার্কিটের আগুনে পুড়ল সাত বসতঘর, নিঃস্ব ৭ পরিবার তজুমদ্দিনে ১৫০ জন নারী কৃষককে কৃষি উপকরণ বিতরণ।  সাতক্ষীরায় দুই লাখ টাকার আট দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৪-এর ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত বড়দিন উপলক্ষে পার্বত্য চট্টগ্রামে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। নারীদের ইজ্জতকে কাঁচামাল হিসেবে কেউ ব্যবহার করতে পারবে না : জামায়াতের আমীর
বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:২৭ অপরাহ্ন

চন্দনাইশে মডেল মসজিদ পূর্ব প্রস্তাবিত স্থানে প্রতিষ্ঠার ঘোষণা ধর্ম উপদেষ্টার

রিপোটারের নাম / ৩৯ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার মডেল মসজিদ ও ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র পূর্বে প্রস্তাবিত গাছবাড়িয়া সরকারি ডিগ্রি কলেজের দক্ষিণ পাশে কক্সবাজার মহাসড়কের পশ্চিমে প্রতিষ্ঠা করতে এলাকার সর্বস্তরের জনসাধারণের দাবির সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে পূর্ব প্রস্তাবিত স্থানে প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিয়েছেন ধর্ম উপদেষ্টা প্রফেসর ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। গত মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশন বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের প্রেসিডেন্ট এম এ হাশেম রাজুর নেতৃত্বাধীন একটি প্রতিনিধি দলের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এ ঘোষণা দেন। এর আগে গত ৩০ অক্টোবর ধর্ম উপদেষ্টা বরাবরে একই দাবিতে স্মারকলিপি পেশ করা হয়। প্রতিনিধি দলে আরো উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশন বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের নির্বাহী পরিচালক (প্রশাসন) মো. সাইফুদ্দিন সালাম মিঠু ও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার যুগ্ম সমন্বয়ক মো. শওকত নূর। এক প্রতিক্রিয়ায় এম এ হাশেম রাজু বলেন, হাজার বছরের ইতিহাস, ঐতিহ্য চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের পশ্চিম পার্শ্বে মনোরম পরিবেশে মডেল মসজিদ ও ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল পূর্বের সরকার, যা অত্যন্ত সার্বজনীন ও যুক্তিসঙ্গত ছিল। গাছবাড়িয়া সরকারি ডিগ্রি (পুরাতন) কলেজের দক্ষিণ গেট এলাকা জনবহুল বাণিজ্যিক কেন্দ্র এবং উপশহর হিসেবে খ্যাত, উপরন্তু এখানে কোন মসজিদ নেই। দ্বিতীয়ত আশেপাশে ব্যাপক মুসলিম অধ্যুষিত জনবহুল এলাকা এবং চট্টগ্রাম- কক্সবাজার মহাসড়কের পাশে হওয়ায় সড়কে চলাচলরত শত শত গাড়ির যাত্রীসহ যাতায়াতকারীদের জন্য নামাজ আদায়ের একটি সুবর্ণ সুযোগ সৃষ্টি করবে। কিন্তু একটি অপশক্তি এই মডেল মসজিদ ও ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রকে সরিয়ে নেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত ছিল। ধর্ম উপদেষ্টা জনসাধারণের দাবির সাথে একাত্মতা প্রকাশ করায় আমি চন্দনাইশের সকল স্তরের মানুষের পক্ষ থেকে তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। তার এই ঘোষণা আমাদের দীর্ঘ ২ মাসের আন্দোলনকে সাফল্যমণ্ডিত করেছে।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ