শিরোনাম
পোরশা উপজেলার অধিন গাংগুরিয়া থেকে কাদিপুর ১ কিলোমিটার রাস্তার বেহাল অবস্থা।  ফেনীতে বন্যায় দেড় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি । ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৫২৬ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। নেপালে অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল মাদার ল্যাঙ্গুয়েজ জার্নালিস্ট কনফারেন্স থেকে প্রদত্ত সম্মাননা ক্রেস্ট ও উত্তরনিসমূহ সার্ক জার্নালিস্ট ফোরাম, বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের নেতৃবৃন্দের কাছে হস্তান্তর । এইবার প্রবাসী বাংলাদেশিরা ভোট দিতে পারবেন : ইসি সানাউল্লাহ এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের নামে সিঙ্গাপুরে থাকা ৬৪টি ব্যাংক হিসাব ও ১০ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শুল্ক ও বাণিজ্য বিষয়ক চুক্তি নিয়ে দ্বিতীয় দফার আলোচনা কমলগঞ্জে অপহৃত কিশোরী সিলেট থেকে উদ্ধার, অভিযুক্ত যুবক সেনা পরিচয়ে মুক্তিপণ দাবি  চট্টগ্রামে টানা বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের আশঙ্কা: সিটি রেড ক্রিসেন্টের সচেতনতামূলক মাইকিং। প্রধান উপদেষ্টাকে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রদূত দরজি।
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ০৮:১২ পূর্বাহ্ন

 

গত ৬ মাসে ১০০ পোশাক কারখানা বন্ধ ,বেকার ৬০ হাজার শ্রমিক।

রিপোটারের নাম / ১৩০ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪

 

এইচটি বাংলা ডেস্ক : দেশের তৈরি পোশাক শিল্প থেকে রপ্তানি আয়ের সিংহভাগ আসে। কিন্তু এ শিল্পের সংকট যেন কাটছেই না। শ্রমিক অসন্তোষ, জ্বালা‌নি সংকটসহ নানা সমস্যায় ভুগছে দেশের তৈরি পোশাক শিল্প।

সম্প্রতি এ তথ্য নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।

সংগঠনটি বলছে, গত ৬ মাসে এ খাতে ১০০ পোশাক কারখানা বন্ধ হয়েছে। বেকার হয়েছে প্রায় ৫০ থেকে ৬০ হাজার শ্রমিক। শ্রমিকদের ঠিকমতো বেতন দিতে পারছে না অন্তত ১৫৮টি কারখানা।

শিল্প মালিকদের অভিযোগ, সংকট সমাধানে বড় কারখানাগুলোর দিকে নজর দিলেও ছোটগুলো থাকছে অবহেলায়। ছোট শিল্পের প্রতি অসম পলিসি নিয়েছে সরকার।

শিল্প মালিকরা বলছেন, জ্বালানি সংকট, শ্রমিক অসন্তোষ ও ব্যাংক খাতের অস্থিতিশীলতা এ খাতের প্রভাব ফেলছে।

মিথিলা অ্যাপারেলসের চেয়ারম্যান আযহার খান বলেন, সরকার যদি আমাদের নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহ করে তবে এ সংকট অনেক কমে যাবে। আমরা টিকে থাকতে পারবো। যদি এলপি গ্যাস দিয়ে আমাদের কারখানা চালাতে হয় তবে অনেক খরচ পড়বে। এত খরচ বাড়িয়ে উৎপাদনে টিকে থাকা কোনভাবেই সম্ভব নয়।

 

বিজিএমইএর পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ইন্ডিভিজ্যুয়াল কারখানগুলো খারাপ অবস্থায় আছে। সার্বিকভাবে এ খাতের অবস্থা খুবই খারাপ। ঢাকা, চট্টগ্রাম মিলে প্রায় ১০০ সকারখানা বন্ধ আছে। প্রায় ৫০ থেকে ৬০ হাজার শ্রমিক বেকার হয়েছে। ১৫৮ কারখানা বেতন দিতে পারছে না ঠিকমতো।

 

তিনি বলেন, সংকট সমাধানে বড় কোম্পানিগুলো সরকারের নিয়ম মেনে সহায়তা পেলেও ছোট শিল্প উদ্যোক্তারা তা পাচ্ছে না। ৯ শতাংশ বেতন বাড়ানো হলো, আমরা সবাই মিলে সাইনের পরেও শ্রমিক অসন্তোষ কমছে না। বড় শিল্পগুলো রুগ্ন হচ্ছে যেমন বেক্সিমকো। তার প্রতি আমরা নজর দিচ্ছি, কিন্তু ছোট-মাঝারি অনেক কারখানাও খারাপ অবস্থায় আছে। শুধু বড়গুলো দেখবো, ছোটগুলোকে দেখবো না এটা তো হতে পারে না। এটা অসম পলিসি। এসব সমস্যার কারণে বায়াররা অন্য দেশে চলে যাচ্ছে। শ্রীলঙ্কা, ভারত, পাকিস্তান তিন দেশেই রপ্তানি বেড়েছে। সুতরাং আমাদের এখনই সাবধান হতে হবে।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ