শিরোনাম
কমলগঞ্জ সরকারি কলেজ ছাত্রদলের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত বিশ্বজুড়ে সাইবার কেলেঙ্কারির আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞেরা। মনোহরদীর দৌলতপুরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ২ গ্রুপে গণসংযোগ অনুষ্ঠিত আমদানিকৃত পণ্যে কিউআর কোড ব্যবহার বাধ্যতামূলক করার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়ের চার দিনের সরকারি সফরে আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা । পারভেজ হত্যার ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মোতালিব হোসেন বরকতীর নেতৃত্বে মনোহরদীর দৌলতপুরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জনসংযোগ অনুষ্ঠিত। দুদকের মামলায় রাজউক কর্মচারী মো.দেলোয়ার সিকদারকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আমাদের সংগ্রাম শেষ হয়নি: মির্জা ফখরুল চীনা ও ভারতীয় শিক্ষার্থীরা ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৫১ অপরাহ্ন

 

চন্দনাইশ দোহাজারী আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরে ফাটল

রিপোটারের নাম / ২৯৬ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ৭ মে, ২০২৩

মুহাম্মদ আরফাত হোসেনঃ সরকারের তৃতীয় পর্যায়ে ভূমিহীন পরিবারের মাঝে ঘর প্রদান তথা আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় পাওয়া দোহাজারী মাস্টারঘোনায় ২২ পরিবারের ঘরে ফাটল ধরেছে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ২২ টি ঘরের মধ্যে ৪ নং ঘর মো. মনির, ৯ নং ঘর লাকি আকতার, ১১নং ঘর সাজু আকতার, ১২নং ঘর ফেরদৌস আলম, ১৬ নং ঘর জলিলুর রহমান, ১৮ নং ঘর মো. ইব্রাহিম, ১৯নং ঘর মিনু আকতারের ঘরে বিভিন্ন অংশে ফাটল ধরেছে। তাছাড়াও সবকয়টি ঘরে ছোট-খাটো ফাটল ধরার কারণে ঘরে বসবাস করতে ভয় পাচ্ছে বাসিন্দারা। এর মধ্যে মিনু আকতার ও সাজু আকতারের ঘরের ফাটল বড় হওয়ায় আতংকে রাত কাটে তাদের। গত ২০২১ সালের ২০ জুন সরকারীভাবে তৃতীয় পর্যায়ে দোহাজারী মাস্টারঘোনা এলাকায় ২২ পরিবার এবং বৈলতলী খোদারহাট সংলগ্ন শঙ্খ নদীর পাড়ে ২৯ পরিবারসহ ৫১ পরিবারকে ঘর বিতরণ করা হয়। ১ বছর ১০ মাসের মাথায় ঘরের ফাটল ধরায় বিপাকে পড়েছে ঘর পাওয়া মানুষগুলো। ঘরে ফাটল ধরার কারণে ঘর পেয়েও বসবাস করছেনা বেশ কয়েকটি পরিবার। আশ্রয়ণ প্রকল্পে ২টি ডিব টিউবয়েল থাকলেও একটি বিকল হয়ে পড়ায় খাওয়া ও ব্যবহারের পানি পেতে বেগ পেতে হচ্ছে আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দাদের। প্রকল্পের উপকারভোগী মিনু আকতার বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেয়া ঘর পেয়ে তিনি খুবই খুশি। কিন্তু নির্মাণগত ত্রুটির কারণে ঘরে ফাটল ধরায় ছেলে-মেয়েদের নিয়ে আতংকে রাত কাটে তার। সাজু আক্তার বলেছেন, ঘরের ফাটলের বিষয়ে প্রশাসনকে অবহিত করেছেন এবং তারা সংস্কার করে দিবেন বলেছেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও দোহাজারী পৌর প্রশাসক মাহমুদা বেগম বলেছেন, তিনি বিষয়টি সম্পর্কে অবগত হয়েছেন। পৌরসভা থেকে বরাদ্ধ দিয়ে দ্রুত ফাটল ধরা ঘরের মেরামতের ব্যবস্থা নিবেন বলে জানিয়েছেন।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ