মুহাম্মদ আরফাত হোসেন: কেন্দ্রীয় আওয়ামী যুবলীগের নির্দেশে চন্দনাইশ উপজেলা যুবলীগের কমিটি গঠন কল্পে সভাপতি ও সম্পাদক পদে ৩২ জন নেতা তাদের বায়োডাটা জমা করেছেন বলে জানা যায়। গত ৩১ আগস্ট কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুর রহমান সোহাগের নিকট সভাপতি পদ চেয়ে বায়োডাটা জমা করেছেন বর্তমান উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক এসএম মুছা তছলিম, জেলা যুবলীগের সাহিত্য ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক, আমিনুল ইসলাম চৌধুরী কায়সার, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের যুগ্ম আহবায়ক দিদারুল হক দস্তগীর, মোা. শাহা জাহান , সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, মাইনুল ইসলাম পুতুল, হেলাল উদ্দিন চৌধুরী, চৌধুরী আমির মোহাম্মদ সাইফুদ্দীন, আবু সাইক সুমন, মো. সিরাজুল ইসলাম, আরফাত রহমান রাশেদ, নাজিম উদ্দিন ভূইয়াসহ ১২ জন। সাধারণ সম্পাদক পদে বায়োডাটা জমা করেছেন আজিজুর রহমান আরজু, কারা নিযার্তিত, উপজেলা নিবার্চনী পুলিশের দায়ের করা মামলার আসামী ইয়াছিন আরাফাত চৌধুরী, জিয়াউল হক জিরু, সাখাওয়াত হোসেন চৌধুরী, নুরুল ইসলাম রানা, নয়ন চৌধুরী, আনম হাসান চৌধুরী, এড. ফোরকান উদ্দিন, এড. এম এ জামান আরিফ, মো. সোলাইমান, মহিউদ্দিন রাকেস, চন্দনাইশ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ওয়ার্ড বয় কৃষ্ণ চক্রবতীর্, লোকমান হাকিম, মাহাবুল আলম রিপু, সাজ্জাদুল মোস্তফা, গাজী মো. রিপন, মো. মিজানুর রহমান, মো. বেলাল উদ্দিন চৌধুরী, আমির হোসেন চৌধুরী. জাহেদুল ইসলাম জাহিসহ ২০ জন। এ সকল প্রার্থীদের মধ্যে সরকারি কর্মচারী, জেলা পর্যায়ে পদ পদবিধারী নেতাও রয়েছেন। এ ব্যাপারে দক্ষিণ জেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি দিদারুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, কেন্দ্রীয় নির্দেশে সভাপতি- সম্পাদক পদে প্রার্থীরা বায়োডাটা কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বরাবরে জমা করেছেন। তারা পরবতীর্তে সম্মেলনের মাধ্যমে নেতা নিবার্চন করে কমিটি গঠন করবেন। কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুর রহমান সোহাগ মোবাইল ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।