শিরোনাম
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহতদের শয্যাপাশে পুনাক সভানেত্রী সাতক্ষীরায় জমি লিখে না দেওয়ার প্রভাবশালী কর্তৃক প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন ধর্মীয় সংঘাতের মাধ্যমে দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টির ষড়যন্ত্র চলছে- সূফিবাদী ঐক্য ফোরাম নেতৃবৃন্দ আনোয়ারায় ৪ কোটি টাকার ইয়াবাসহ দুই সহোদর আটক আজ বিকেলে সব রাজনৈতিক দলের সাথে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক। সাতক্ষীরায় ভেজাল বিরোধী অভিযানে এক দুধ ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা পটিয়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক পরীক্ষায় স্লিপ ফান্ডের বাড়তি টাকা নেওয়ার অভিযোগ । কৃষকদলের নেতা মোঃ জসিম উদ্দিন গুরুতর অসুস্থ, দোয়া কামনা। পাটগ্রামে “গুপ্তধন” ভেবে ঘরে লুকিয়ে রাখেন গ্রেনেড মাদকসেবীদের আড্ডাখানা এখন শেখ রেহানার বাংলো বাড়িতে ।
বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০১ পূর্বাহ্ন

খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের কিছুটা উন্নতি হয়েছে ।

রিপোটারের নাম / ১৬১ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৩

 

এইচটি বাংলা ডেস্ক : বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের কিছুটা উন্নতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন।

 

শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

জাহিদ হোসেন বলেন, রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির নেত্রীর স্বাস্থ্যের কিছুটা উন্নতি হলেও তাকে এখনও চিকিৎসকদের সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে রাখতে হচ্ছে। ফলে হাসপাতাল থেকে তাকে বাসায় নিতে আরও কিছুদিন সময় লাগবে।

 

তিনি বলেন, লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসনের রক্তনালিতে অস্ত্রোপচার করার পর নানা জটিলতা দেখা দিয়েছিল। এখন জটিলতাগুলো কমে এসেছে এবং খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অনেক উন্নতি হয়েছে।

 

তিনি আরও বলেন, বর্তমানে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের জটিলতাগুলো কমে এলেও চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে রাখতে হচ্ছে, বাসায় সার্বক্ষণিক এ ব্যবস্থা করা সম্ভব নয়। এ কারণে তাকে হাসপাতালেই থাকতে হচ্ছে। তার স্বাস্থ্যের আরও কিছুটা উন্নতি হলে তাকে বাসায় নেওয়া না–নেওয়ার প্রশ্নে দেশি-বিদেশি চিকিৎসকেরা আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবেন।

 

 

উল্লেখ্য, গত ৯ আগস্ট থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন খালেদা জিয়া। এরপর থেকে কয়েক দফায় তাকে সিসিইউতে নেওয়া হয়েছে।

 

 

৭৮ বছর বয়সী খালেদা জিয়া হার্টের সমস্যা ও লিভারসিরোসিস ছাড়াও নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। এ ছাড়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, দাঁত ও চোখের সমস্যাসহ নানান জটিলতা রয়েছে তার। এরই মধ্যে কয়েক দফা হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন তিনি। গত বছরের জুনে খালেদা জিয়ার এনজিওগ্রাম করা হলে তার হৃদ্‌যন্ত্রে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে। এর একটিতে রিং পরানো হয়।

 

খালেদা জিয়ার জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি পাঁচ বছরের সাজা হয়। সেদিন থেকে তিনি কারাবন্দি হন। ২০২০ সালের মার্চে করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে সরকার খালেদা জিয়ার দণ্ড ছয় মাসের জন্য স্থগিত করে মুক্তি দেয়। এরপর দফায় দফায় তার মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ