শিরোনাম
পোরশা উপজেলার অধিন গাংগুরিয়া থেকে কাদিপুর ১ কিলোমিটার রাস্তার বেহাল অবস্থা।  ফেনীতে বন্যায় দেড় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি । ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৫২৬ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। নেপালে অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল মাদার ল্যাঙ্গুয়েজ জার্নালিস্ট কনফারেন্স থেকে প্রদত্ত সম্মাননা ক্রেস্ট ও উত্তরনিসমূহ সার্ক জার্নালিস্ট ফোরাম, বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের নেতৃবৃন্দের কাছে হস্তান্তর । এইবার প্রবাসী বাংলাদেশিরা ভোট দিতে পারবেন : ইসি সানাউল্লাহ এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের নামে সিঙ্গাপুরে থাকা ৬৪টি ব্যাংক হিসাব ও ১০ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শুল্ক ও বাণিজ্য বিষয়ক চুক্তি নিয়ে দ্বিতীয় দফার আলোচনা কমলগঞ্জে অপহৃত কিশোরী সিলেট থেকে উদ্ধার, অভিযুক্ত যুবক সেনা পরিচয়ে মুক্তিপণ দাবি  চট্টগ্রামে টানা বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের আশঙ্কা: সিটি রেড ক্রিসেন্টের সচেতনতামূলক মাইকিং। প্রধান উপদেষ্টাকে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রদূত দরজি।
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ০৮:৪২ পূর্বাহ্ন

 

জাপানের ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ৯২

রিপোটারের নাম / ৪১৫ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৫ জানুয়ারি, ২০২৪

এইচটি বাংলা ডেস্ক: নতুন বছরের প্রথম দিনে জাপানের নতো অঞ্চলে আঘাত হেনেছিল ৭ দশমিক ৬ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প। সেই ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯২। এখনো নিখোঁজ আরও আড়াই শতাধিক। নতো অঞ্চলের ইশিকাওয়া প্রিফেকচারের প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপি এ তথ্য জানিয়েছে।

স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯২ এবং নিখোঁজ আছে আরও অন্তত ২৪২ জন। ভূমিকম্পের ৭২ ঘণ্টারও বেশি সময় পেরিয়ে যাওয়ায় নিখোঁজ ব্যক্তিদের জীবিত উদ্ধারের সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে ভূমিকম্পের পরপরই হওয়া সুনামি ও বৃষ্টিপাতের কারণে। এর ফলে উপদ্রুত অঞ্চলে ভূমিধসের ঘটনাও ঘটেছে।

 

 

এর আগে গত সোমবার বিকেল ৪টা ১০ মিনিটের দিকে জাপানের নতো অঞ্চলে ৭ দশমিক ৬ মাত্রার এই ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানে। ভূমিকম্পের পরপরই সুনামির আশঙ্কায় সতর্কতা জারি করেন স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা। প্রাথমিকভাবে অবশ্য ভূমিকম্পের মাত্রা বলা হয়েছে ৭ দশমিক ৪।

পরবর্তী কয়েক ঘণ্টায় অন্তত ১৫৫ বার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। জাপানের মিটিওরোলিজক্যাল এজেন্সি (জেএমএ) জানিয়েছে, এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ৬, অপর একটি ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬। এ ছাড়া বাকি ভূমিকম্পগুলোর প্রায় সবই ছিল রিখটার স্কেলে ৩ মাত্রার ওপরে। সময় যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তীব্রতাও কমে এসেছে। তবে স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার সকালের দিকেও বেশ কয়েকবার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে বলে জানিয়েছে জেএমএ।

 

জাপানের রাষ্ট্রায়ত্ত সম্প্রচারমাধ্যম এনএইচকের বরাত দিয়ে দেশটির সংবাদমাধ্যম জাপান টাইমস জানিয়েছে, ভূমিকম্পের পরপরই স্থানীয় ইশিকাওয়া, নিগাতা, তোয়োমা ও ইয়ামাগাতা প্রিফেকচারের উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দাদের জন্য সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়। তাদের দ্রুত উপকূল ছেড়ে উঁচু এলাকায় সরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ জানানো হয়।

ভূমিকম্পের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে, রাজধানী টোকিও থেকেও এর কম্পন অনুভূত হয়েছে। ভূমিকম্পের ১০ মিনিটের মধ্যেই ১২ ফুট উচ্চতার একটি ঢেউ এসে আছড়ে পড়ে দেশটির ইশিকাওয়া প্রিফেকচারের ওয়াজিমা বন্দরে।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ