শিরোনাম
সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের ঘটনায় ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব প্রধান উপদেষ্টার সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন চবি উপাচার্য । এক রোহিঙ্গার এনআইডি যাচাই করতে এসে আরেক রোহিঙ্গা আটক এআই ভিত্তিক বিশ্বের জন্য তরুনদের প্রস্তুত করতে হবে: চুয়েট ভিসি জমি দখল ও লুটপাট প্রধান শিক্ষক হাফিজের বিরুদ্ধে জেলা শিক্ষা অফিসে অভিযোগ নতুন প্রজন্মের উন্নতি মানেই দেশের সার্বিক উন্নতি: চুয়েট ভিসি এবার টাইগারদের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে দেখা যাবে চমক । স্প্যানিশ সুপার কাপে বিলবাওয়েরকে হারিয়ে ফাইনালে বার্সেলোনা খালেদা জিয়ার চিকিৎসা শুরু হয়েছে । অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:৫০ পূর্বাহ্ন

দেশে ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ আবারও বেড়েছে।

রিপোটারের নাম / ৩৮১ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৮ মে, ২০২৩

 

এইচটি বাংলা ডেস্ক :  দেশে ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ আবারও বেড়েছে। গত মার্চ শেষে খেলাপি ঋণ বেড়ে ১ লাখ ৩১ হাজার ৬২০ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে গত জানুয়ারি-মার্চ সময়ে খেলাপি ঋণ বেড়েছে প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা। গত ডিসেম্বর শেষে খেলাপি ঋণ ছিল ১ লাখ ২০ হাজার ৬৫৬ কোটি টাকা। রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের খেলাপি ঋণের হালনাগাদ বিবরণী থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

ব্যাংক কর্মকর্তারা জানান, গত ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের যে তথ্য দিয়েছিল, তা নিরীক্ষিত ছিল না। পরে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শনে কয়েকটি ব্যাংকের ঋণ খেলাপি করে দেয়া হয়। আবার কিছু ব্যাংকের ঋণ খেলাপি করার উপযুক্ত হলেও তা নিয়মিত দেখানোর সুযোগ দেয়া হয়। সব মিলিয়ে তাই মার্চ শেষে খেলাপি ঋণ বেড়ে যায়।

জানা গেছে, গত বছরের মার্চে ব্যাংকে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা। গত মার্চে তা বেড়ে হয়েছে ১ লাখ ৩১ হাজার ৬২০ কোটি টাকা। সেই হিসাবে এক বছরে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১৮ হাজার ১৮০ কোটি টাকা।

গত ডিসেম্বর শেষে খেলাপি ঋণ ছিল ১ লাখ ২০ হাজার ৬৫৬ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, ব্যাংকগুলো এখন নিজেই নিজেদের ঋণ পুনঃতফসিল করছে। ফলে ব্যাংক চাইলেই খেলাপি ঋণ কমিয়ে দেখানোর সুযোগ পাচ্ছে। তাই খেলাপি ঋণের এ তথ্য প্রকৃত চিত্র নয়। বাস্তবে খেলাপি ঋণ আরও বেশি হতে পারে। অনেক ব্যাংক ঋণ আদায় করতে না পেরে তারল্য সংকটে ভুগছে।

এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে খেলাপি ঋণ ১ লাখ ৩১ হাজার ৬২০ কোটি টাকা হলেও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের হিসাবে তা প্রায় ৩ লাখ কোটি টাকা। কারণ আইএমএফ পুনঃতফসিল ও পুনর্গঠন করা ঋণ, সন্দেহজনক ঋণ ও আদালতের আদেশে খেলাপি স্থগিতাদেশ থাকা ঋণকেও খেলাপি দেখানোর পক্ষে।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ