শিরোনাম
সেই ইলেকট্রিক চেয়ারে আমাকে বসানো হয়েছিল : মাওলানা রফিকুল ইসলাম  ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধ নিয়ে আলোচনায় সম্মত হয়েছেন রাশিয়া। প্রধান উপদেষ্টা দুবাই পৌঁছেছেন। গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সাথে নিয়ে আয়নাঘর পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা। বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল হামাস ইসরায়েলি বন্দিদের মুক্তি না দিলে ফের গাজায় যুদ্ধ ঘোষণা নেতানিয়াহুর । গনক্ষাই মদ্রাসায় ১ম বারের মতো আযাদ দ্বীনি এদারায়ে তা’লীম বাংলাদেশের অধীনে বোর্ড পরিক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে নির্বাচন কমিশন সব দল ও গোষ্ঠীকে সঙ্গে নিয়ে নিরপেক্ষ ভূমিকায় থাকতে চায় : সিইসি আগামী ১১ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে কুতুব বাড়ি সৈয়্যদ মাওলানা কুতুব শাহ(রহঃ)’র বাষিক ওরশ শরীফ প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : প্রেস সচিব শফিকুল আলম
শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৮:৪৭ পূর্বাহ্ন

বগুড়ায় ডাচ বাংলা রকেট মোবাইল ব্যাংকিং সেবার নামে, সাংবাদিকের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা নিয়ে দুর্নীতি

রিপোটারের নাম / ৪৪ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৫

 

বিশেষ প্রতিনিধি : বগুড়ায় ডাচ বাংলা ব্যাংকের রকেট এজেন্ট মোবাইল ব্যাংকিং অফিসে, সি.এম আলমগীরের বিরুদ্ধে প্রিপেইড কার্ডের টাকা নিয়ে জাতীয় দৈনিক একুশের বাণী পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি, আরিফুল ইসলাম এর সাথে জালিয়াতির অভিযোগ। জানা যায় জাতীয় দৈনিক একুশের বাণী পত্রিকার বগুড়া জেলা প্রতিনিধি, আরিফুল ইসলাম গত ১০ই ডিসেম্বর ২০২৪ ইং তারিখে তার কাছে প্রিপেইড কার্ডের আবেদন করার জন্য রকেট মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট অফিসে আসেন এবং সেখানকার কর্মরত সি.এম আলমগীর হোসেন তাকে বলেন কার্ড এখান থেকে করা যাবে এই কথা বলে অফিসের ভেতরে এনআইডি কার্ড এর ফটোকপি পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন ছবি, নমিনের পাসপোর্ট সাইজের ছবি,

ও এন আই ডি কার্ডের ফটোকপি, অফিসের ভেতর প্রিপেইড কার্ডের জন্য ৬শত টাকা অফিস খরচ নেয় সি.এম আলমগীর এবং দ্রুত কার্ড টি হাতে পাওয়ার জন্য আরও বাড়তি দুই হাজার টাকা অফিসের বাইরে চা খাওয়ার কথা বলে ডেকে নিয়ে। জাতীয় দৈনিক একুশের বানী পত্রিকার জেলা প্রতিনিধিকে অফিসের নিচে নিয়ে এসে পাঁচ কর্ম দিবসের মধ্যে কার্ডটি প্রস্তুত করে দেয়ার কথা বলেন তিনি আরও বলেন দুই হাজার টাকা দিলে নাকি সে কার্ডটি তাড়াতাড়ি দিতে পারবে। এবং সে যখন একজন ডাচ-বাংলা রকেট মোবাইল এজেন্ট ব্যাংকিং সেবাই কর্মরত সি.এম পদে থাকা কর্মকর্তা তাকে বিশ্বাস করে আরও বাড়তি দুই হাজার টাকা জাতীয় দৈনিক একুশের বাণী পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম এর কাছ থেকে সি.এম আলমগীরের হাতে নেয়, সদর প্রতিনিধি মোঃ রফিক খানের সামনে। এর পাঁচ দিন গত হয়ে গেলেও একাধিকবার ফোন দিয়ে কার্ড এর ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন আমাদের সার্ভারের সমস্যা, এজন্য আগামী মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলেন। এবং তিনি আরও জানান জাতীয় দৈনিক একুশের বাণী পত্রিকার জেলা প্রতিনিধিকে, সি.এম আলমগীর হোসেন বলেন, সম্ভবত আপনার কার্ডটি ০১/০১/২০২৫ইং তারিখে হাতে পেয়ে যাবেন। তাই এই পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হবে আপনাকে। সে কার্ড পাওয়ার জন্য নির্ধারিত সময় বেঁধে দেয় ০১/০১/২০২৫ ইং তারিখ, কিন্তু তারপরেও সে কার্ডটি এখনো প্রস্তুত করেননি। কিন্তু এর মধ্যে খোঁজ নিয়ে জানা যায় সফটওয়্যার আপডেট হবে ৫ জানুয়ারি ২০২৫ ইং তারিখে, যা আপডেট হয়ে গেছে ৫ জানুয়ারি ২৫ তারিখেই, এই কথা জানার পর ডাচ বাংলা রকেট এজেন্ট মোবাইল ব্যাংকিং সি.এম আলমগীর হোসেনকে একাধিকবার ফোন দিয়ে তাকে না পাওয়ায়। দেড় মাস যাবত, জাতীয় দৈনিক একুশের বাণী পত্রিকার জেলা প্রতিনিধিকে কার্ড দেওয়ার আশ্বাস দেয়, এবং দীর্ঘদিন ঘোরানো ও ফোন দেওয়ার পরও তার ফোনের রিপ্লাই না পাওয়ায়, জাতীয় দৈনিক একুশের বাণী পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম, একই পত্রিকার সদর প্রতিনিধি মো: রফিক খান কে ঐ অফিসে তার খোঁজ নেওয়ার জন্য বলেন, এরপর সদর প্রতিনিধি জেলা প্রতিনিধির কথা মোতাবেক বগুড়া ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং অফিসে যোগাযোগ করলে সি.এম আলমগীর বলেন ২৩ জানুয়ারি ২০২৫ মঙ্গলবার তাকে অফিসে আসতে বলবেন। তার মুখ থেকে এই কথা শোনার পরে সদর প্রতিনিধি, জেলা প্রতিনিধিকে জানান উনি আপনার কার্ড শিওর নাকি ২৩ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে দিবে। আপনার সেই দিন আসতে হবে কার্ড নেওয়ার জন্য। এই কথা শুনে জাতীয় দৈনিক একুশের বানী পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম বগুড়া ডাচ-বাংলা রকেট এজেন্ট মোবাইল ব্যাংকিং সেবাই কর্মরত সি.এম আলমগীরকে ফোন দিলে তিনি জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম কে, কলে রেখে তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এস.আর কমপ্লেইন ম্যানেজার এন্ড ইনচার্জ রশিদুল ইসলামকে দিয়ে কাগজটি বগুড়া ব্রাঞ্চ অফিসে পাঠায়, কলে রেখে যখন এই কথা তার ঊর্ধ্বতন অফিসার এস.আর কমপ্লেইন ম্যানেজার এন্ড ইনচার্জ রশিদুল ইসলাম কে বলছিল তখন, জাতীয় দৈনিক একুশের বানী পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম সেই কথোপকথন শুনে। বগুড়া ব্রাঞ্চ অফিসে এবং কল সেন্টারে সি.এম আলমগীর হোসেন এর নামে অভিযোগ দেয়। অভিযোগটি দেওয়ার পর আবার ডাচ বাংলা ব্যাংকের রকেট মোবাইল এজেন্ট ব্যাংকিং অফিসে জাতীয় দৈনিক একুশের বাণী পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম তার কাছে গিয়ে প্রিপেইড কার্ড চায়, এরপরেও তিনি কার্ড দিতে ব্যর্থ হন। তখন তার সাথে কথোপকথন হইলে এক পর্যায়ে সি.এম আলমগীর হোসেন তার অবস্থানরত চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়ান এবং একাধিক ব্যক্তিকে তার ফোন থেকে বারবার ফোন করতেছিল এর পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম বলেন ঠিক আছে কাকে ডাকবেন ডাকেন, কিন্তু আমার কার্ডটি দেওয়ার কথা বলে দেড় মাস যাবত ঘুরালেন কেন? জাতীয় দৈনিক একুশে বানী পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম সি.এম আলমগীর হোসেনকে বলেন আমি ফোন ধরে আছি আপনি এর বক্তব্যটি দিবেন কি কারনে আপনার লেট হল। এ সময় তার সাথে কথোপকথনের দৃশ্য দেখে ঊর্ধ্বতন অফিসারগণ জাতীয় দৈনিক একুশের বাণী পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম কে বলেন কি কি হয়েছে আমাদের একটু বলবেন সেই ক্ষেত্রে জেলা প্রতিনিধি তার সাথে ঘটে যাওয়া তথ্যগুলো ঊর্ধ্বতন অফিসারদের বলেন। ঠিক তখন ঊর্ধ্বতন অফিসারগণ এস.আর কমপ্লেইন ম্যানেজার এন্ড ইনচার্জ রশিদুল ইসলাম সহ সবাই জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলামকে সি.এম আলমগীর হোসেনের ভুলের ও দুর্নীতিজনিত কারণে তার চাকরি যাক এজন্য জন্য আমরা আপনার কাছে ক্ষমা চাচ্ছি। সে আসলে আপনার সাথে এমনটা আচরণ করে ঠিক করেনি, একটা সাংবাদিককে এতটা হয়রানি করা তার ঠিক হয়নি এগুলো বুঝিয়ে আরিফুল ইসলাম কে এর পরিপ্রেক্ষিতে সি.এম আলমগীরের বাড়তি নেওয়া দুই হাজার পঁচিশ টাকা যে দুর্নীতি করে নিয়েছিল সে জন্য ডাচ বাংলা রকেট এজেন্ট মোবাইল ব্যাংকিং এ অফিস কর্তৃপক্ষ ফেরত দিতে চায়, এবং তাকে ক্ষমা করে দিতে বলে। এদিকে জাতীয় দৈনিক একুশের বানী পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম ঊর্ধ্বতন অফিসার এস.আর কমপ্লেইন ম্যানেজার এন্ড ইনচার্জ রশিদুল ইসলামকে বলেন আমি তার নামে অভিযোগ দিব, একটা সাংবাদিককে এত হয়রানি করেছে আমি তাকে ক্ষমা করব কেন। তখন তারা আকুতি মিনতি করে জেলা প্রতিনিধিকে বলেন আপনি যদি তার নামে অভিযোগ করেন তার চাকরি থাকবে না। এটা শোনার পর জেলা প্রতিনিধি যখন এস.আর কমপ্লেন ম্যানেজার এন্ড ইনচার্জ রশিদুল ইসলামকে বলেন সব ঠিক আছে বুঝলাম কিন্তু সে কেন দুর্নীতি করলো একজন ডাচ বাংলা রকেট মোবাইল এজেন্ট ব্যাংকিং এর সি.এম হয়ে। তাকে কি অফিস থেকে বেতন দেয় না? এখানে সে দেড় মাস যাবত আমাকে ঘুরিয়ে নিল মিথ্যে কথা বলল অথচ আপনাকে দিয়ে কাগজটি ২৩ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখেই বগুড়া ব্রাঞ্চ অফিসে পাঠালো এবং কার্ডটি আজকে দিবে বলে আমাকে আসতে বলল কেন? এগুলো কথার জবাব দিতে না পেরে তারা করজোড়ে অনুরোধ করে বলেন ভাই আপনি টাকাটা ফেরত নিয়ে উনাকে বাঁচান তা না হলে ওনার চাকরি যাবে। এক পর্যায়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ জাতীয় দৈনিক একুশের বাণী পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম কে বোঝালে আমি তাদের কথায় আমার থেকে নেওয়া বাড়তি দুই হাজার পঁচিশ টাকা ফেরত দিয়ে লিখিত দিতে বলেন। সেই ক্ষেত্রে তার সার্বিক বিষয়াদি বিবেচনা করে জাতীয় দৈনিক একুশের বানী পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি তাদের লিখিত দিয়ে দুই হাজার পঁচিশ টাকা ফেরত নেন, এবং কার্ডটি যেন দ্রুত হয় সেই কথা বলে আসেন। এরপরও সাত দিন গত হয়ে গেলে অফিস থেকে আরিফুল ইসলাম কে প্রিপেইড কার্ড দেওয়া হয়নি। ২৪ জানুয়ারি ২০২৫ ইং তারিখ সি.এম আলমগীর একাধিকবার তার ফোন থেকে জাতীয় দৈনিক একুশের বানী পত্রিকার জেলা প্রতিনিধিকে ফোন করেন, ফোন করার কারণ জিজ্ঞেস করতে চাইলে তিনি বলেন শহরে কি আসবেন না আসেন একটু দেখা করি, এই কথা বলে, জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম কে অভিযোগে টাকার কথা লিখেছেন কেন? এটা লেখা যাবে না, এটা লিখলে তার নাকি চাকরি থাকবে না, এই কথা শোনার পর যখন জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম বলেন আমি একবার লিখিত দিয়েছি এবং আপনি যে আমার থেকে বাড়তি দুই হাজার পঁচিশ টাকা নিয়েছিলেন দুর্নীতি করে সেটাও আপনার ঊর্ধ্বতন অফিসার এস.আর কমপ্লেন ম্যানেজার রশিদুল ইসলাম আমাকে টাকাও বুঝিয়ে দিয়েছে, আপনি যেটা বেশি নিয়েছিলেন। এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা যায় প্রিপেইড কার্ড এর জন্য অফিসিয়াল খরচ হয় ৫৭৫ টাকা তাহলে ২,০২৫ টাকা তিনি বেশি নিলেন অথচ তারপরেও কার্ড করে দিতে পারলেন না কেন? এ বিষয়ে একাধিকবার ফোন দিলে তাকে মুঠোফোনে পাওয়া যায় না। ১০ থেকে ১২ বার ফোন দিলে রিসিভ করে বিভিন্ন অজুহাতের মাধ্যমে বলেন আমি অনেক ব্যস্ত থাকি, মিটিং থাকে, তাই সময় পাইনা। এ বিষয়ে যখন তাকে প্রশ্ন করা হয় সময়ই পাবেন না জানা শর্তেও প্রিপেইড কার্ড দ্রুত দেওয়ার কথা বলে বাড়তি অর্থ হাতিয়ে কেন নিলেন। এ বিষয়ে সে কোন মন্তব্য করেনি সি.এম আলমগীর হোসেন। সাংবাদিকতার পরিচয় দিয়েও যদি ভোগান্তির সৃষ্টি ও শিকার হতে হয় এত বড় স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানে তাহলে সাধারণ মানুষের কি অবস্থা জনমনে প্রশ্ন। এখন আমি যদি টাকার কথা উল্লেখ না করে লিখিত দেই তাহলে আমার করা অভিযোগ মিথ্যে প্রমাণিত হয়ে যাবে, আমি এটা কেন করব ভাই, আপনি টাকা নিয়েছিলেন ফেরত দিয়েছেন আমি তো এটাই লিখেছি এতে সমস্যা কি?এই কথা শুনে সে বলে যে একটু ফোনে কথা বলি অপেক্ষা করেন, এই কথা বলে তিনি একটু আমার কাছ থেকে সরে যান তারপর অপরিচিত কিছু বখাটে ছেলেপেলে দিয়ে আমাকে হুমকি প্রদান করেন বলেন অভিযোগ তুলে না নিলে আমার অবস্থা নাকি খারাপ করে দিবে। এগুলো হুমকি দিয়ে তারা চলে যায় পরের দিন আবার তার মোবাইল থেকে আমাকে কল করেন অভিযোগটি তুলে নেওয়ার জন্য। এ বিষয়ে একাধিকবার সি.এম আলমগীরের ঊর্ধ্বতন অফিসার এস.আর কমপ্লেইন ম্যানেজার এন্ড ইনচার্জ রশিদুল ইসলামকে জানালে তিনি তাকে ফোন দেন এবং তার ঊর্ধ্বতন অফিসারের ফোন রিসিভ না করে হুমকি প্রদান করে যান। এ বিষয়ে বগুড়া ব্রাঞ্চ অফিস এবং কল সেন্টারে আবারো জানালে তারা আমাকে এখনো ফিডব্যাক দেয়নি। অথচ তিন কর্ম দিবসের মধ্যে আমাকে ফিডব্যাক দেওয়ার কথা ছিলো। এমত অবস্থায় কল সেন্টারে বারবার তার বিষয়ে অভিযোগ দিলে সেখানকার কল সেন্টার প্রতিনিধি বলেন আপনি আইনগত ব্যবস্থা তার ওপর নিতে পারেন।

আমি যখন এস.আর কমপ্লেইন ম্যানেজার এন্ড ইনচার্জ রশিদুল ইসলামকে বলি ভাই আমি গেছি অভিযোগ দিতে আপনি অভিযোগ প্রত্যাহার করতে বললেন কেন আমাকে যে এখন হুমকি দিচ্ছে এর ব্যবস্থা কি আমি আবার অভিযোগ দিব আপনি অভিযোগটি লিখে নেন, আমার কথায় সে অভিযোগ না লিখে বাইরে এসে এস.আর কমপ্লেইন ম্যানেজার এন্ড ইনচার্জ রশিদুল ইসলাম এবং সাথে থাকা আরো ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আমাকে বলেন। থাক বাদ দেন যা হবার হয়ে গেছে। কিন্তু এতে আমি তাদের কথাই সন্তুষ্ট নই। কারণ এটা আইনি বিষয়ে চলে গেছে, আমার জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলতে হচ্ছে। এগুলো বিষয়ে তার ঊর্ধ্বতন এস.আর কমপ্লেইন ম্যানেজার এন্ড ইনচার্জ রশিদুল ইসলাম সি.এম আলমগীরকে ফোন দিলে সে জাতীয় দৈনিক একুশের বাণী পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি, আরিফুল ইসলামকে বিভিন্ন মাধ্যমে টাকার লোভ দেখিয়ে আপোষ করার চিন্তা করেন একপর্যায়ে জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম তার এই বিষয়টি কল সেন্টারে জানালে তারা বলেন আপনি ওনার কোন ফোন ধরবেন না। উনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই আশ্বাস জাতীয় দৈনিক একুশের বাণী পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলামকে কল সেন্টার থেকে জানান। এ বিষয়ে অভিযোগ জানালে কল সেন্টার থেকে তার কাছে এর কারণ জানতে চায় তখন সে জেলা প্রতিনিধির নামে উল্টাপাল্টা কথা লিখে নিজের চাকরি বাঁচানোর চেষ্টা করে, সে বলে জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম অফিসে এসে সব অফিসারদের সাথে খারাপ ব্যবহার করেছে, তাই নাকি তারা জেলা প্রতিনিধির করা মিথ্যে অভিযোগে টাকাটি ফেরত দিতে বাধ্য হয়। তিনি তার পাঠানো চিঠিতে আরও লিখেন তিনি নাকি ৬০০ টাকা নিয়েছেন এছাড়া কোন টাকা নেন নি সে, তাহলে অফিস কর্তৃপক্ষ টাকাটি কেন ঘুরে দিল, আর কেনই বা সে চুপ ছিল, যখন তার সাথে অফিসে গিয়ে কথোপকথন হলো আর কেনই বা তাকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে বারবার। কল সেন্টারের থেকে অভিযোগটি তুলে নেওয়ার জন্য। এর সমস্ত ডকুমেন্টস এবং সে মিউচুয়াল হওয়ার জন্য জেলা প্রতিনিধিকে টাকার অফার করল কেন। হেড অফিস সহ ডাচ-বাংলা ব্যাংক মোবাইল এজেন্ট ব্যাংকিং এর ঊর্ধতন অফিসারদের কাছে সি.এম আলমগীর হোসেনের দুর্নীতি প্রমাণিত হওয়ার কারণে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। এ বিষয়ে জাতীয় দৈনিক একুশের বাণী পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম, ডাচ বাংলা রকেট মোবাইল এজেন্ট ব্যাংকিং এর সি.এম আলমগীরের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করবেন বলে জানা যায়।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ