শিরোনাম
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর নেই। গাজীপুর–৩ আসনে ইসলামী ঐক্যজোটের এমপি প্রার্থী মুফতি শামীম সাহেব কোম্পানীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সন্ধ্যাকালীন আড্ডা অনুষ্ঠিত নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার ডাক, চট্টগ্রামে সবুজ বাংলার তৃতীয় বর্ষ উদযাপন নগরফুল হলিডে স্কুল পটিয়া শাখায় ১১তম মৌসুমের তৃতীয় ধাপে শীতবস্ত্র বিতরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত রাজশাহীর তানোরে গভীর নলকূপের পরিত্যক্ত গর্তে আটকে থাকা শিশু সাজিদকে উদ্ধারের  কাজ এখনো চলছে। পাটগ্রামে রাস্তার মাঝে গাছ রেখেই  পিচ ঢালাই ও কার্পেটিং , দুর্ঘটনার আশঙ্কা । সেচ্ছাসেবীদের নিয়ে মোস্তফা হাকিম ব্লাড ব্যাংকের হেল্থ চেক-আপ ট্রেনিং ২০২৫ অনুষ্ঠিত। থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার সীমান্তে উত্তেজনা আবারও চরমে উঠেছে। আগামীকাল বেগম খালেদা জিয়াকে নিতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসবে।
মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৩০ অপরাহ্ন

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব আইন বাতিল সাময়িকভাবে স্থগিত ।

রিপোটারের নাম / ২৩৯ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২৫

 

 

এইচটি বাংলা আন্তর্জাতিক ডেস্ক : জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব আইন বাতিলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সই করা নির্বাহী আদেশ সাময়িকভাবে স্থগিত করেছেন দেশটির একটি আদালত।

 

স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনের সিয়াটলের একজন ফেডারেল বিচারক এ আদেশ দেন। বিচারক জন সি. কফেনার এই আদেশের ফলে ট্রাম্পের ওই নির্বাহী আদেশ কার্যকর হওয়া ১৪ দিনের জন্য স্থগিত থাকবে।

 

ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে নথিপত্রহীন অভিবাসীদের সন্তানদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব পাওয়ার অধিকার বাতিলের কথা বলা হয়েছিল। এটি দেশটির সংবিধানের চতুর্দশ সংশোধনীর বিরুদ্ধে। বিচারক কফেনর বলেছেন, ‘এটি স্পষ্টভাবে অসাংবিধানিক।’

 

এই আদেশের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২২টি অঙ্গরাজ্য ও নাগরিক অধিকার রক্ষাকারী সংগঠন মামলা করেছে। আদালতের স্থগিতাদেশকে তারা স্বাগত জানিয়ে মন্তব্য করেছে যে, কোনো প্রেসিডেন্টই নিজের ইচ্ছামতো সংবিধান পরিবর্তন করতে পারেন না।

 

বিচারক বলেন, এটি একটি স্পষ্টতই অসাংবিধানিক আদেশ। ট্রাম্প প্রশাসনের আইনজীবীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, কোনো আইনজীবী কীভাবে এ ধরনের আদেশকে সাংবিধানিক বলে নিশ্চিত করতে পারেন, তা আমার বোধগম্য নয়। আমি সত্যিই বিস্মিত হয়েছি।

 

উল্লেখ্য, গত সোমবার প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতায় বসেই একশ’র বেশি নির্বাহী আদেশে সাক্ষর করেন ট্রাম্প। এর মধ্যে সবচেয়ে বিতর্কিত ছিল– নথিপত্রহীন অভিবাসীদের সন্তানদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব পাওয়ার অধিকার সংক্রান্ত একটি আইন বাতিল। যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের চতুর্দশ সংশোধনীতে দেশটির ভূখণ্ডে জন্ম নেয়া সবার নাগরিকত্ব পাওয়ার অধিকার দেয়া হয়েছিল।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ