শিরোনাম
থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার সীমান্তে উত্তেজনা আবারও চরমে উঠেছে। আগামীকাল বেগম খালেদা জিয়াকে নিতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসবে। প্রেসিডেন্ট অ্যাওয়ার্ডে উজ্জ্বল ছাতকের কন্যা উম্মে ফাতেমা স্পিহা-জাতীয় মঞ্চে ছনখাইড় কন্যার অনন্য সাফল্য কওমী মাদ্রাসার স্বীকৃত ডিগ্রিধারীরা নিকাহ রেজিস্ট্রার (কাজী) হতে পারবেন কালিহাতীতে শিয়ালের আকস্মিক হামলায় বৃদ্ধা গুরুতর আহত, আতঙ্কে এলাকাবাসী কর্মসূচি স্থগিত করে  পরীক্ষায় ফিরছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা বিমান ভ্রমণে এই মুহূর্তে সক্ষম নন বেগম খালেদা জিয়া পাটগ্রামের দহগ্রাম সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের চেষ্টায় মা -ছেলে আটক লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নি‌হত বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র চট্টগ্রাম মহানগর শাখার কলেজ কর্মসূচির উদ্বোধন ও পুরুষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত 
সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:১১ অপরাহ্ন

থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার সীমান্তে উত্তেজনা আবারও চরমে উঠেছে।

রিপোটারের নাম / ১৪ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২৫

 

এইচটি বাংলা আন্তর্জাতিক ডেস্ক : দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রতিবেশী রাষ্ট্র থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার দীর্ঘদিনের সীমান্ত উত্তেজনা আবারও চরমে উঠেছে। রোববার দুই দেশের সীমান্ত এলাকায় নতুন করে গুলিবিনিময়ের ঘটনা ঘটে, এতে থাইল্যান্ডের দুই সেনা আহত হন।

 

থাই সেনাবাহিনীর তথ্যমতে, স্থানীয় সময় দুপুর ২টা ১৫ মিনিটের দিকে সীমান্তসংলগ্ন সি সা কেত অঞ্চলে কম্বোডীয় বাহিনী লক্ষ্যহীনভাবে গুলিবর্ষণ শুরু করে। এতে এক থাই সেনার পায়ে গুলি লাগে এবং আরেকজন বুকে আঘাত পান। পরে থাই সেনারা পাল্টা গুলি চালালে প্রায় ৩৫ মিনিট ধরে পরিস্থিতি উত্তপ্ত থাকে।

 

সংঘাতের পর সম্ভাব্য ঝুঁকি এড়াতে বুরি রাম, সুরিন, সি সা কেত ও উবন রাতচাথানি এই চারটি প্রদেশের সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে হাজারো স্থানীয় বাসিন্দাকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয় থাই সেনাবাহিনী।

 

এর আগে একইদিন সকালে জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলে থাইল্যান্ড। ব্যাংককের দাবি কম্বোডীয় বাহিনী থাই এলাকায় গোপনে ল্যান্ডমাইন পুঁতে রেখেছে, যার বিস্ফোরণে থাই ও চীনের কয়েকজন নাগরিক আগে আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় জাতিসংঘের তদন্তও চায় থাইল্যান্ড।

 

জাতিসংঘে অভিযোগ তোলার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সি সা কেত সীমান্তে দুই দেশের সেনাদের মধ্যে আবারও সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে।

 

সীমান্ত নিয়ে বিরোধ দীর্ঘদিনের। চলতি বছরের জুলাইতেই সীমান্ত সংঘাতে দুই দেশের মোট ৩২ জন নিহত এবং অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছিল। পরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।

 

 


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ