শিরোনাম
মনোহরদীতে বড় বোনের শ্বশুর কর্তৃক ছোট বোন অপহরণ। পোরশায় সড়কে দুর্ঘটনা রোধে ভ্রাম্যমাণ অভিযান পরিচালনা। সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলা জামায়াতের ঈদ পূনর্মিলনী অনুষ্ঠিত  পদত্যাগ করেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার কোচ রব ওয়াল্টার । আগামীকাল থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা। মনোহরদীর বাইরে অবস্থানরত জামায়াতের সাংগঠনিক কর্মীদের ঈদ পুনর্মিলনী । পঁচা গরুর মাংস ফ্রিজে স্টোক রাখার অপরাধে দোকান সিলগালা ফারুক ফাউন্ডেশনের প্রাইজমানি ফুটবল ফাইনাল ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত  তালার হাজরাকাটী গ্রামে ঈদ উপলক্ষে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত।  বাঘায় বোমা বানাতে গিয়ে উড়ে গেল হাতের কব্জি 
বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৩২ অপরাহ্ন

পুঠিয়ার রাজবাড়ী ও জাদুঘরে উপচে পরা ভীড়

রিপোটারের নাম / ১৩ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১ এপ্রিল, ২০২৫

 

মো: গোলাম কিবরিয়া , রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি : ঈদ উপলক্ষে দেশে বিভিন্ন স্থান থেকে আশা দর্শনার্থীরা পুঠিয়ার রাজবাড়িতে নিরাপদে ঘুরে- বেড়াতে পেরে আনন্দিত।

পুঠিয়া রাজবাড়ী জাদুঘরের স্থানগুলো দেখার জন্য বিভিন্ন ধরনের টিকেটের ব্যবস্থা রয়েছে যার মূল্য চার ভাগে বিভক্ত আছে। যেমন বিদেশি পর্যটকদের জন্য ৪০০ টাকা প্রতি জনের টিকিটের মূল্য। সার্কভুক্ত দেশের নাগরিকদের জন্য ২০০ টাকা প্রতি জনের টিকিটের মূল্য। ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ১০ টাকা প্রতি জনের টিকিটের মূল্য এছাড়াও দেশের প্রতিটি নাগরিকের জন্য ৩০ টাকা হারে প্রতিটি টিকিটের মূল্য ধরা হয়েছে।

রাজবাড়ি ছাড়াও পুঠিয়ার রাজাদের স্মৃতি বিজড়িত বড় গোবিন্দ মন্দির, ছোট গোবিন্দ মন্দির, বড় শিবমন্দির, ছোট শিবমন্দির, বড় আহ্নিক মন্দির, ছোট আহ্নিক মন্দির, জগদ্ধাত্রী মন্দির, দোল মন্দির, রথ মন্দির, গোপাল মন্দির, সালামের মঠ, খিতিশচন্দ্রের মঠ, কেষ্ট খেপার মঠ, হাওয়া খানা, রানিঘাটসহ ১৫টি প্রাচীন স্থাপনা রয়েছে।

সকাল দশটা থেকেই দর্শনার্থীরা আসা শুরু করেছে রাজবাড়ী ও জাদুকরের বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখার জন্য। আর একমাত্র পুঠিয়ার রাজবাড়িতেই অল্প টাকায় সবগুলো স্থান সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত থাকে।

রাজবাড়ীর সাথে একজন ব্যবসায়ী বলেন, রাজবাড়ী জাদুঘরে মানুষের অনেক উপস্থিতি। আশা করা যায় আগামীকাল উপস্থিতি আরও অনেক বেশি বৃদ্ধি পাবে। আর উপস্থিত যেহেতু বেশি সে কারণে আমাদের ব্যবসা অনেক ভালো হবে বলে মনে করছি।

একজন পর্যটক জানান, আমি চট্টগ্রামে চাকরি করি। ছুটিতে এসে আমার সপরিবার নিয়েই পুঠিয়া রাজবাড়ী ও জাদুঘর ঘুরতে এসেছি। এখানে এসে আমরা অনেক পুরাতন ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলো দেখতে পাচ্ছি সেই সাথে আমাদের ছোট বাচ্চাদের ইতিহাস সম্পর্কে কিছুটা ধারণা দিতে পারছি। সেই সাথে ঈদের আনন্দটাও অনেক মানুষের মাঝে উপভোগ করতে পারছি।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ