শিরোনাম
আগামী তিন থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরে তিন বিলিয়ন ডলার বিদেশি বিনিয়োগ আসছে : আশিক চৌধুরী। তালায় ঐহিত্যবাহী ঘোড়া দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত সেনাপ্রধানের সাথে সৌদি দূতাবাসের নবনিযুক্ত মিলিটারি অ্যাটাশে এর সৌজন্য সাক্ষাৎ মেধাবীদের সাইকেল উপহার দিলেন রাজশাহীর জেলা প্রশাসক দারুননাজাত গর্ভনিং বডির সদস্য কর্তৃক শিক্ষক লাঞ্ছিত, শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ বাংলাদেশে বসবাসরত হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা জোর দিতে  নির্দেশনা দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। কমলগঞ্জে সচিবের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ, দলীয় প্রভাব খাটিয়ে সম্পদের পাহাড় গড়ার অভিযোগ বিনা ওয়ারেন্টে চাটগাঁর সংবাদ পত্রিকার সম্পাদক নুরুল আবছার চৌধুরী গ্ৰেপ্তার । পাকিস্তানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা দিলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব কালিহাতীতে আলোচিত সলিট হত্যা মামলার আসামি রায়হানকে কুপিয়ে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ১১:০৪ পূর্বাহ্ন

 

আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সংগঠক মামুনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা ও ভাংচুর ।

রিপোটারের নাম / ৪৩০ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৪

 

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি: চট্রগ্রাম মহানগর আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সংগঠক মোহাম্মদ মামুন উর রশীদ মামুনের মোহরা কামাল বাজারে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে – অফিসে দফায় দফায় হামলা ও ভাংচুর করেছে চান্দগাও থানা বিএনপির সভাপতি মোহাম্মদ আজমের লোকজন।

ছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত সোমবার ৫ আগষ্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার পরই এসব হামলা করা হয়েছে।

ঘটনার শিকার মোহাম্মদ মামুন উর রশীদ মামুন জানান চান্দগাও থানা বিএনপির সভাপতি মোহাম্মদ আজম যুবদলের নেতা মোহাম্মদ আরাফাত – খোকন – জয়নাল – নুরুল হকের নেতৃত্বে লুটপাট ,ভাংচুর করেন , ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে নগদ আড়াই লক্ষ টাকা সহ ৪০ লক্ষ টাকা মতন মার্কেট মালপত্র লুটপাট করেন ।

তিনি আরো বলেন আমার পিতার তিল তিল করে গড়ে উঠা খাজা আজমীর শপিং সেন্টার প্রতিটি দোকানে এ হামলা হয়।

মানুষের উপকার ছাড়া আমি কারো ক্ষতি করিনি প্রতিহিংসার রাজনীতির কারণে মোহাম্মদ আজমের লোকজন অতর্কিত হামলা করে আমার ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান তছনছ করেছেন এতে আমি অর্থনৈতিকভাবে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এইচটি বাংলা কে বলেন বিএনপি ভাঙচুর ও লুটপাটের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়। রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় কারও বসতবাড়ি কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা চালানো বড়ই অমানবিক। বিএনপির কোন নেতা এই হামলায় জড়িত থাকলে আইনের আওতায় আনা হবে। নেতাকর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, কেউ যাতে কারো ক্ষতি করতে না পারে সবাইকে সজাগ থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কোন ধরনের সহিংসতা বা বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না। মানুষের জানমালের নিরাপত্তায় আমরা কাজ করছি।

সেনাবাহিনীর কঠোর অবস্থানের কারণে পরবর্তী সময়  পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ