শিরোনাম
পোরশা উপজেলার অধিন গাংগুরিয়া থেকে কাদিপুর ১ কিলোমিটার রাস্তার বেহাল অবস্থা।  ফেনীতে বন্যায় দেড় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি । ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৫২৬ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। নেপালে অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল মাদার ল্যাঙ্গুয়েজ জার্নালিস্ট কনফারেন্স থেকে প্রদত্ত সম্মাননা ক্রেস্ট ও উত্তরনিসমূহ সার্ক জার্নালিস্ট ফোরাম, বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের নেতৃবৃন্দের কাছে হস্তান্তর । এইবার প্রবাসী বাংলাদেশিরা ভোট দিতে পারবেন : ইসি সানাউল্লাহ এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের নামে সিঙ্গাপুরে থাকা ৬৪টি ব্যাংক হিসাব ও ১০ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শুল্ক ও বাণিজ্য বিষয়ক চুক্তি নিয়ে দ্বিতীয় দফার আলোচনা কমলগঞ্জে অপহৃত কিশোরী সিলেট থেকে উদ্ধার, অভিযুক্ত যুবক সেনা পরিচয়ে মুক্তিপণ দাবি  চট্টগ্রামে টানা বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের আশঙ্কা: সিটি রেড ক্রিসেন্টের সচেতনতামূলক মাইকিং। প্রধান উপদেষ্টাকে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রদূত দরজি।
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ০৭:৫৪ পূর্বাহ্ন

 

চন্দনাইশে মডেল মসজিদ পূর্ব প্রস্তাবিত স্থানে প্রতিষ্ঠার ঘোষণা ধর্ম উপদেষ্টার

রিপোটারের নাম / ১৫৫ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার মডেল মসজিদ ও ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র পূর্বে প্রস্তাবিত গাছবাড়িয়া সরকারি ডিগ্রি কলেজের দক্ষিণ পাশে কক্সবাজার মহাসড়কের পশ্চিমে প্রতিষ্ঠা করতে এলাকার সর্বস্তরের জনসাধারণের দাবির সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে পূর্ব প্রস্তাবিত স্থানে প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিয়েছেন ধর্ম উপদেষ্টা প্রফেসর ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। গত মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশন বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের প্রেসিডেন্ট এম এ হাশেম রাজুর নেতৃত্বাধীন একটি প্রতিনিধি দলের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এ ঘোষণা দেন। এর আগে গত ৩০ অক্টোবর ধর্ম উপদেষ্টা বরাবরে একই দাবিতে স্মারকলিপি পেশ করা হয়। প্রতিনিধি দলে আরো উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশন বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের নির্বাহী পরিচালক (প্রশাসন) মো. সাইফুদ্দিন সালাম মিঠু ও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার যুগ্ম সমন্বয়ক মো. শওকত নূর। এক প্রতিক্রিয়ায় এম এ হাশেম রাজু বলেন, হাজার বছরের ইতিহাস, ঐতিহ্য চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের পশ্চিম পার্শ্বে মনোরম পরিবেশে মডেল মসজিদ ও ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল পূর্বের সরকার, যা অত্যন্ত সার্বজনীন ও যুক্তিসঙ্গত ছিল। গাছবাড়িয়া সরকারি ডিগ্রি (পুরাতন) কলেজের দক্ষিণ গেট এলাকা জনবহুল বাণিজ্যিক কেন্দ্র এবং উপশহর হিসেবে খ্যাত, উপরন্তু এখানে কোন মসজিদ নেই। দ্বিতীয়ত আশেপাশে ব্যাপক মুসলিম অধ্যুষিত জনবহুল এলাকা এবং চট্টগ্রাম- কক্সবাজার মহাসড়কের পাশে হওয়ায় সড়কে চলাচলরত শত শত গাড়ির যাত্রীসহ যাতায়াতকারীদের জন্য নামাজ আদায়ের একটি সুবর্ণ সুযোগ সৃষ্টি করবে। কিন্তু একটি অপশক্তি এই মডেল মসজিদ ও ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রকে সরিয়ে নেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত ছিল। ধর্ম উপদেষ্টা জনসাধারণের দাবির সাথে একাত্মতা প্রকাশ করায় আমি চন্দনাইশের সকল স্তরের মানুষের পক্ষ থেকে তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। তার এই ঘোষণা আমাদের দীর্ঘ ২ মাসের আন্দোলনকে সাফল্যমণ্ডিত করেছে।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ