শিরোনাম
বিজিএমইএ আসন্ন নির্বাচনে ১২ দফা কর্মপরিকল্পনা সংবলিত ইশতেহার ঘোষণা  সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া ভিডিও নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছেন মো. আব্দুল জব্বার মন্ডল। বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সিরিজের দৈর্ঘ্য পাঁচ ম্যাচ থেকে নেমে গেছে তিন ম্যাচে। সেনাবাহিনীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন সম্পন্ন। চা শ্রমিক দিবসকে রাষ্ট্রিয় স্বীকৃতির দাবীতে লস্করপুর ভ্যালীর উদ্যোগে মহা সমাবেশ।  নরওয়েজিয়ান স্টেট সেক্রেটারী বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি সমর্থন নিশ্চিত করেছেন তালা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এর বাস্তু ভিটা উচ্ছেদ কেস নথি বিজ্ঞ আদালতে তলব মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করছি : অর্থ উপদেষ্টা ইশরাককে মেয়র হিসেবে ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশনের দেওয়া গেজেট স্থগিত চেয়ে রিটের ওপর ফের শুনানি জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়েছে অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়াকে ।
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ০২:৫০ পূর্বাহ্ন

 

নির্বাচনে কোনো প্রকার বিশৃঙ্খলা করলে ছাড় দেওয়া হবে না : প্রধান নির্বাচন কমিশনার

রিপোটারের নাম / ২৪৫ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৩

মোঃ শিমুল রেজা, যশোর জেলা প্রতিনিধি: যশোরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেছেন, নির্বাচনে কোনো প্রকার বিশৃঙ্খলা করলে ছাড় দেওয়া হবে না। বিশৃঙ্খলা কিংবা শান্তি ভঙ্গের চেষ্টা করলে তাকে কঠোর হস্তে দমন করা হবে। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ মাঠ প্রশাসনকে সব ধরনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। যশোর শেখ হাসিনা সফ্টওয়্যার টেকনোলজি পার্কে খুলনা বিভাগের ১০ জেলা ও ঢাকা বিভাগের তিন জেলার আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নিয়ে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই এলাকার প্রার্থীদের সাথে মতবিনিময় করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।
এসময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, মোটামুটি শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচনের প্রচারণা চলছে, কোনো অসুবিধা হচ্ছে না। ভোট গ্রহণের দিন ভোট কেন্দ্রের মধ্যে যে কোন ধরনের অনিয়ম,কারচুপি, দখলদারিত্ব, পেশি শক্তির প্রয়োগ কঠোর হস্তে দমন করা হবে। কেন্দ্রের মধ্যে ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তা ব্যতিত কেউ থাকবে না। অনুকূল পরিবেশের মধ্য ভোটাররা উদ্বুদ্ধ হয়ে স্বাধীন ভাবে ভোট প্রয়োগ করতে পারে সে ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনকে কঠোরভাবে বার্তা দেওয়া হয়েছে। বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকগণ নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা। সুতরাং মূল দায়িত্বটা তাদেরকেই পালন করতে হবে। তাদের সর্বোচ্চ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। তাদের সুচারু ও সুষ্ঠুভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী প্রচারণার শুরুতে হামলা ভাঙচুর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এসব ঘটনায় তদন্ত সাপেক্ষে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। নির্বাচনে অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিহত করতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে। নির্বাচনী বিধি বিধান কঠোরভাবে অনুসরণ করে প্রশাসনকে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, খুলনা বিভাগীয় কমিশনার হেলাল মাহমুদ শরীফ, যশোর জেলা প্রশাসক আবরাউল হাছান মজুমদার, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ার্দ্দার প্রমুখ।

 


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ