শিরোনাম
মরহুম দুলাল পুত্রের লেখাপড়ার দায়িত্ব নিলেন ‎সৈয়দ হারুন ফাউন্ডেশন  আগামী তিন থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরে তিন বিলিয়ন ডলার বিদেশি বিনিয়োগ আসছে : আশিক চৌধুরী। তালায় ঐহিত্যবাহী ঘোড়া দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত সেনাপ্রধানের সাথে সৌদি দূতাবাসের নবনিযুক্ত মিলিটারি অ্যাটাশে এর সৌজন্য সাক্ষাৎ মেধাবীদের সাইকেল উপহার দিলেন রাজশাহীর জেলা প্রশাসক দারুননাজাত গর্ভনিং বডির সদস্য কর্তৃক শিক্ষক লাঞ্ছিত, শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ বাংলাদেশে বসবাসরত হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা জোর দিতে  নির্দেশনা দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। কমলগঞ্জে সচিবের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ, দলীয় প্রভাব খাটিয়ে সম্পদের পাহাড় গড়ার অভিযোগ বিনা ওয়ারেন্টে চাটগাঁর সংবাদ পত্রিকার সম্পাদক নুরুল আবছার চৌধুরী গ্ৰেপ্তার । পাকিস্তানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা দিলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ০২:৪৯ অপরাহ্ন

 

শিশু শ্রম প্রতিরোধে প্রয়োজন সম্মিলিত প্রচেষ্টা – শিশুবন্ধু মুহাম্মদ আলী

রিপোটারের নাম / ২৬৯ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ১২ জুন, ২০২৩

 

এইচটি বাংলা ডেস্ক :১২ জুন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ন‍্যায় বাংলাদেশেও পালিত হচ্ছে শিশু শ্রম প্রতিরোধ দিবস। তবে শুধুমাত্র মাত্র কাগজে কলমেই সরব থাকে।
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) শিশুশ্রমে নিয়োজিত শিশুদের দুর্দশা তুলে ধরার উপায় হিসাবে 2002 সালে শিশু শ্রমের বিরুদ্ধে প্রথম বিশ্ব দিবসের সূচনা করে। ১২ ই জুন পালন করা হয়, দিবসটি শিশুশ্রমের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী ক্রমবর্ধমান আন্দোলনের অনুঘটক হিসেবে কাজ করার উদ্দেশ্যেই এই দিবসটি ঘোষণা করা হয়।
কিন্তু যে লক্ষ্যে নিয়ে বিশ্ব ব‍্যাপী এই দিবসটি পালন করা হয়; তা কতটুকুই বা শিশু শ্রম বন্ধে কার্যকরীতা পেয়েছে শিশু শ্রম বন্ধে? সেই প্রশ্নই থেকে যাচ্ছে।
দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে আমরা দেখতে পাই প্রতিটা ক্ষেত্রে প্রতিটা বিষয়ে স্বল্প আয়ের মানুষেরা তাদের জীবন সংগ্রামের সাথে যুদ্ধ করে যাচ্ছে। আর এই যুদ্ধে সামিল হচ্ছে শিশুরাও।
এমনও আছে যে, পুরো পরিবারের হাল ধরতে হচ্ছে। এভাবে ক্রমবর্ধমানে শিশু শ্রম বৃদ্ধি পাচ্ছে।
পরিবারের হাল ধরতে এই শিশুরা তাদের অদূর ভবিষ্যতে কে বিলিন করে দিয়ে তারা বিভিন্ন কারখানা সহ রিক্সা, ভ‍্যান এমনকি টেম্পু বাস সহ বিভিন্ন যানবাহনও তারা শ্রমে নিয়োজিত আছে। অনেক ঝুঁকিপূর্ণ কাজের সাথে সম্পৃক্ত থাকতেও দেখা যাচ্ছে এই কোমলমতি শিশুদের। একটি শিশুর যে মৌলিক অধিকার রয়েছে তা তো পাচ্ছেও না বরং আরও শোষিত ও নির্যাতিত হচ্ছে। দেশ এত উন্নয়ন হলেও উন্নয়ন হয়নি পথশিশুদের ভাগ‍্য। আজও এখনো দেখা যাচ্ছে পথে ঘাটে, বাস স্টেশনে, রেল স্টশন সহ বিভিন্ন আনাচে কানাচে যত্রতত্র ভাবে পড়ে থাকে। পিতা মাতাহীন শিশুরা অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে ছুটে বেড়াচ্ছে। এভাবে যদি দিন দিন শিশুরা অবহেলিত থাকে তাহলে ভবিষ্যত প্রজন্ম হবে ভয়ানক। তাই সরকারের বিশেষ পদক্ষেপের পাশাপাশি সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে শিশু শ্রম নিরসন করার যে ঘোষণা দিয়েছে সরকার ; তা বাস্তবায়ন করতে হলে প্রয়োজন দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন, বেকারত্ব দূর করা সহ ইত্যাদি।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ