শিরোনাম
আগামী তিন থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরে তিন বিলিয়ন ডলার বিদেশি বিনিয়োগ আসছে : আশিক চৌধুরী। তালায় ঐহিত্যবাহী ঘোড়া দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত সেনাপ্রধানের সাথে সৌদি দূতাবাসের নবনিযুক্ত মিলিটারি অ্যাটাশে এর সৌজন্য সাক্ষাৎ মেধাবীদের সাইকেল উপহার দিলেন রাজশাহীর জেলা প্রশাসক দারুননাজাত গর্ভনিং বডির সদস্য কর্তৃক শিক্ষক লাঞ্ছিত, শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ বাংলাদেশে বসবাসরত হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা জোর দিতে  নির্দেশনা দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। কমলগঞ্জে সচিবের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ, দলীয় প্রভাব খাটিয়ে সম্পদের পাহাড় গড়ার অভিযোগ বিনা ওয়ারেন্টে চাটগাঁর সংবাদ পত্রিকার সম্পাদক নুরুল আবছার চৌধুরী গ্ৰেপ্তার । পাকিস্তানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা দিলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব কালিহাতীতে আলোচিত সলিট হত্যা মামলার আসামি রায়হানকে কুপিয়ে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ১০:৫৮ পূর্বাহ্ন

 

চলে গেলেন বিএনপির নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান ।

রিপোটারের নাম / ৬৮ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

 

এইচটি বাংলা ডেস্ক : চট্টগ্রামের কৃতি সন্তান, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান, সাবেক মন্ত্রী জননেতা আবদুল্লাহ আল নোমান মারা গেছেন। আজ মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৬টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)।

 

 

জানা গেছে, বিএনপির এই নেতাকে বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় সকালে বাসা থেকে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানেই মারা গেছেন তিনি।

 

আব্দুল্লাহ আল নোমানের ছেলে সাঈদ আল নোমান দেশের বাইরে আছেন। তিনি দেশে ফিরলে তাঁর বাবার দাফন নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এর আগপর্যন্ত মরদেহ থাকবে স্কয়ার হাসপাতালের হিমঘরে।

 

আবদুল্লাহ আল নোমান ১৯৯১ সালে চট্টগ্রামের কোতোয়ালি এলাকা থেকে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এবং ২০০১ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

 

 

ষাটের দশকের শুরুতে হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে নোমান যোগ দেন ছাত্র ইউনিয়নে। মেননপন্থি ছাত্র ইউনিয়নের চট্টগ্রাম মহানগরীর সাধারণ সম্পাদক, বৃহত্তর চট্টগ্রামের সভাপতি এবং কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

 

ছাত্রজীবন শেষে মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর হাত ধরে যোগ দেন শ্রমিক রাজনীতিতে। পূর্ববাংলা শ্রমিক ফেডারেশনের সহ-সভাপতি ছিলেন। গোপনে ভাসানীপন্থি ন্যাপের রাজনীতির সঙ্গেও জড়িত হন। ১৯৭০ সালে তাকে ন্যাপের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। যুদ্ধ শেষে আবারও ন্যাপের রাজনীতিতে সক্রিয় থাকেন। জিয়াউর রহমান বিএনপি গঠনের পর ১৯৮১ সালে যোগ দেন দলটিতে।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ