শিরোনাম
আগামী তিন থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরে তিন বিলিয়ন ডলার বিদেশি বিনিয়োগ আসছে : আশিক চৌধুরী। তালায় ঐহিত্যবাহী ঘোড়া দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত সেনাপ্রধানের সাথে সৌদি দূতাবাসের নবনিযুক্ত মিলিটারি অ্যাটাশে এর সৌজন্য সাক্ষাৎ মেধাবীদের সাইকেল উপহার দিলেন রাজশাহীর জেলা প্রশাসক দারুননাজাত গর্ভনিং বডির সদস্য কর্তৃক শিক্ষক লাঞ্ছিত, শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ বাংলাদেশে বসবাসরত হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা জোর দিতে  নির্দেশনা দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। কমলগঞ্জে সচিবের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ, দলীয় প্রভাব খাটিয়ে সম্পদের পাহাড় গড়ার অভিযোগ বিনা ওয়ারেন্টে চাটগাঁর সংবাদ পত্রিকার সম্পাদক নুরুল আবছার চৌধুরী গ্ৰেপ্তার । পাকিস্তানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা দিলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব কালিহাতীতে আলোচিত সলিট হত্যা মামলার আসামি রায়হানকে কুপিয়ে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ১০:৪২ পূর্বাহ্ন

 

ভারতে আটক থাকা ৫ বাংলাদেশি নাগরিকের মুক্তির দাবি

রিপোটারের নাম / ৮৯ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫

 

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি : সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলা প্রেসক্লাবে ভারতে আটক পাঁচ বাংলাদেশি নাগরিকের মুক্তির দাবিতে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৮ জানুয়ারি শনিবার সকাল ১১টায় আটক ব্যক্তিদের পরিবারের পক্ষ থেকে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

 

পরিবারের সদস্যরা জানান, ২০২৪ সালের ১২ই মে মধু সংগ্রহের জন্য স্থানীয় ফরেস্ট অফিস থেকে অনুমতি নিয়ে তারা নদীপথে সুন্দরবনে যান। ২৪শে মে ভারতের বনবিভাগ তাদের আটক করে। বর্তমানে তারা ভারতের বারাইপুর জেলখানায় আটক রয়েছেন। আটক ব্যক্তিরা হলেন শ্যামনগর উপজেলার পূর্ব কৈখালী গ্রামের নুর আলী বরকন্দাজের পুত্র মো. হাফিজুল ইসলাম, আবু দাউদ গাজীর পুত্র হোসেন আলী, পশ্চিম কৈখালী গ্রামের মৃত মেহেরউদ্দিন গাজীর পুত্র মো. দিদারুল ইসলাম, নুর ইসলামের পুত্র নজরুল ইসলাম এবং জয়াখালী গ্রামের রহমান মোড়লের পুত্র ইসমাইল হোসেন।

 

দীর্ঘদিন ধরে তাদের প্রিয়জনেরা বন্দি থাকায় পরিবারগুলো চরম দুশ্চিন্তা এবং আর্থিক সংকটে ভুগছে। সংবাদ সম্মেলনে পরিবারের সদস্যরা তাদের স্বজনদের মুক্তি দিয়ে দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য ভারত সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।

 

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেন ভুক্তভোগী দিদারুল ইসলামের স্ত্রী মোছাঃ রেহানা বেগম। এ সময় অন্য পরিবারের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন। তারা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা, বাংলাদেশ সরকার এবং ভারতের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সহায়তা কামনা করেন।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ