শিরোনাম
আইজিপি হিসেবে দায়িত্ব নিলেন জনাব বাহারুল আলম ছাতক উপজেলা ইউএনও’র সাথে জামায়াতের সৌজন্য সাক্ষাত চন্দনাইশ সাতবাড়িয়া ইউনিয়নের ওয়ার্ড কর্মী সমাবেশ চন্দনাইশে অধিগ্রহণের জায়গায় মডেল মসজিদ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন চন্দনাইশ জোয়ারা-কাঞ্চননগর বাদামতল ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির শপথ গ্রহণ ও অভিষেক চুরির অভিযোগে রিক্সা চালককে মারধর আহত রিক্সা চালকের মৃত্যু স্বজনদের আহাজারী  । তালায় জাতীয় শিশু কিশোর ফুল কুঁড়ি সূবর্ণ জয়ন্তী পালিত ছাত্রজনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে সাড়ে ১৬ বছরের বন্দি জীবন থেকে মুক্ত হয়েছি- ড. মোহাম্মদ আলী আজাদী সাংবাদিকদের কাছে আমার কাজের যৌক্তিক সমালোচনা আশা করি: চসিক মেয়র ডা: শাহাদাত হোসেন টেস্ট ক্রিকেট থেকে বিদায় নিলেন ইমরুল ।
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:২৫ অপরাহ্ন

পর্তুগাল মানবিক ভিসা চালু করতে যাচ্ছে।

ফজলে রাব্বী / ৭৩ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৪

 

ফজলে রাব্বী , পর্তুগাল প্রতিনিধি: ইউরোপের দেশ পর্তুগাল বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নির্যাতিত বা জীবন ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিদের জন্য মানবিক ভিসা নামে একটি নতুন ভিসা চালু করতে যাচ্ছে।

 

গত শুক্রবার (১১ অক্টোবর) দেশটির জাতীয় সংসদে এ সংক্রান্ত একটি বিল অনুমোদন করা হয়।

 

মানবিক ভিসার আওতায় জন্মসূত্রে নিজ দেশে কেউ নির্যাতিত হলে এবং সেদেশে বসবাস ঝুঁকিপূর্ণ মনে হলে ওই ব্যক্তি স্থানীয় পর্তুগিজ দূতাবাস অথবা পার্শ্ববর্তী দেশের পর্তুগিজ দূতাবাসে মানিবক ভিসার আবেদন করতে পারবেন।

দেশটিতে বর্তমানে এমন একটি আশ্রয় আবেদন প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। তবে বর্তমান নিয়ম অনুযায়ি কোনো বিদেশি নাগরিক বা রাষ্ট্রহীন ব্যক্তি যদি পর্তুগালে আশ্রয় আবেদন করতে চান তাহলে অবশ্যই তাকে পর্তুগালে আসার পর স্থানীয় অভিবাসন অধিদপ্তরের নিকট আশ্রয় আবেদন করতে হয়।

এই বিধানটিতে আরও একটি বিষয় যুক্ত করা হয়েছে- তা হলো কোনো ব্যক্তি যদি সোশ্যাল সিকিউরিটিতে ১২টি কন্ট্রিবিউশন প্রদান করেন অর্থাৎ ১২ মাস যদি কোনো বিদেশি নাগরিক পর্তুগালে অভ্যন্তরে কাজ করেন এবং প্রতিমাসে সোশ্যাল কন্ট্রিবিউশন প্রদান করেন তাহলে তিনি নিয়মিত হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

এর আগে গত ৩ জুন পর্তুগাল সরকার অভিবাসীদের নিয়মিত হওয়ার ৮৮ এবং ৮৯ আর্টিকেলের সহজ আইনটি বন্ধ করে দেওয়ার পর ওই তারিখের আগে এবং পরে যারা পর্তুগালে এসেছেন তারা কীভাবে নিয়মিত হবেন সে বিষয়ে কোনো কিছু জানা যায়নি।

বর্তমান বিধিমালাটি এখন সাংবিধানিক অধিকার, স্বাধীনতা এবং গ্যারান্টি সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটিতে আলোচনা করা হবে এবং সেখানে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের পর এটি রাষ্ট্রপতির কাছে প্রেরণ করা হবে।

এরপর রাষ্ট্রপতি অনুমোদন প্রদান করলে গ্যাজেট আকারে প্রকাশ করার পর তা কার্যকর হবে।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ