শিরোনাম
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহতদের শয্যাপাশে পুনাক সভানেত্রী সাতক্ষীরায় জমি লিখে না দেওয়ার প্রভাবশালী কর্তৃক প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন ধর্মীয় সংঘাতের মাধ্যমে দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টির ষড়যন্ত্র চলছে- সূফিবাদী ঐক্য ফোরাম নেতৃবৃন্দ আনোয়ারায় ৪ কোটি টাকার ইয়াবাসহ দুই সহোদর আটক আজ বিকেলে সব রাজনৈতিক দলের সাথে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক। সাতক্ষীরায় ভেজাল বিরোধী অভিযানে এক দুধ ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা পটিয়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক পরীক্ষায় স্লিপ ফান্ডের বাড়তি টাকা নেওয়ার অভিযোগ । কৃষকদলের নেতা মোঃ জসিম উদ্দিন গুরুতর অসুস্থ, দোয়া কামনা। পাটগ্রামে “গুপ্তধন” ভেবে ঘরে লুকিয়ে রাখেন গ্রেনেড মাদকসেবীদের আড্ডাখানা এখন শেখ রেহানার বাংলো বাড়িতে ।
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৪৪ অপরাহ্ন

মিঠুর ধারাবাহিক অর্থ আত্মসাৎ এবং প্রতারণামুলক কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ চকবাজারবাসি

রিপোটারের নাম / ৪৯৪ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

 

এই সেই চকবাজার টুপি ওয়ালা পাড়া এলাকার বাসিন্দা খালেদ বিন মিঠু। কোটি কোটি টাকার নিত্যনতুন ব্যবসার গল্প শুনিয়ে শুনিয়ে সাধারণ মানুষ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে দেওয়াই যার একমাত্র ধর্ম।নিজেকে রাজনীতিবীদ এবং প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচয় দেয়। নিজের ডোল নিজে বাজানো যাকে বলে। বিরোধীদলের রাজনীতির সাথে সক্রিয়ভাবে জড়িত থাকার প্রমান থাকলেও পাওনাদাররা পাওনা টাকার জন্য ফোন দিলে প্রভাবশালী সরকার দলীয় নেতাদের নাম ব্যবহার করে পাওনাদারদের দেখে নেওয়ার হুমকি দেয় বলে পাওনাদারদের কাছ থেকে অভিযোগ পাওয়া গেছে। চকবাজার এলাকায় সরেজমিনে অনুসন্ধান করে এবং এলাকার বিভিন্ন মানুষের সাথে কথা বলে জানা গেছে গত দশ বছরে চকবাজার এলাকার বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ব্যবসার কথা বলে, ব্যবসার পার্টনার বানানোর মিথ্যা আশা দিয়ে এবং ফ্ল্যাট বয়না নামা করার মিথ্যা নাটক করে ছোট – বড় অনেক ব্যবসায়ী এর কাছ থেকে প্রায় কোটি টাকার উপরে অর্থ – আত্মসাৎ করার প্রমান সহ অভিযোগ রয়েছে মিঠুর বিরুদ্ধে।কোটি টাকা আত্মসাৎ করে এলাকা থেকে গায়েব হয়ে যাওয়ায় এলাকার পাওনাদার এবং ব্যবসায়ীরা দিশেহারা।বাসায় গেলে বাসায় পাওয়া যায় না থাকে। তার পরিবার এর অন্যন্য সদস্যরাও তার এসব প্রতারণামুলক কর্মকাণ্ডে অদৃশ্য সহযোগিতা রয়েছে বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ। এবিষয়ে তার পরিবারের সদস্যরা মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। তবে বিরোধী দলের সকল কর্মসূচিতে তাকে দেখা যায় বলে জানা গেছে।

তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় এবং কোর্ট এ অর্থ আত্মসাৎ এবং চেক প্রতারণার গুরুতর অভিযোগে একাধিক মামলা রয়েছে যা এখনো বিচারাধীন এবং চলমান।নারী কেলেঙ্কারীর মতো অভিযোগও উঠে এসেছে তার বিরুদ্ধে।এলাকার অধিকাংশ সাধারণ মানুষের ধারণা,চকবাজার এলাকার বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রভাবশালী মহলের ইন্ধনেই মিঠু নির্ভয়ে ধারাবাহিকভাবে অর্থ আত্মসাৎ এর মতো ভয়াবহ কর্মকাণ্ড ঘটিয়ে যাচ্ছে, হয়তোবা সেই প্রভাবশালী বিশেষ মহল মিঠুর কাছ থেকে গোপনে বিশেষ সুযোগ সুবিধা আদায় করে। কিন্তু তার ফলে সাধারন মানুষ এবং সাধারণ ব্যবসায়ীরা নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে। এজন্য চকবাজারবাসী প্রশাসনের সহযোগিতা এবং দৃষ্টি আকর্ষণ করেন এ বিষয়ে।মিঠুর নাম্বারে ফোন করে এবিষয়ে জানতে চাইলে মিঠু বলেন,

আমি রাজনীতিবীদ এবং মহল্লা কমিটির সদস্য।চকবাজার এলাকায় যখন যে দলই ক্ষমতায় থাকুক না কেন কোন সমস্যা নাই,সব দলের নেতারাই আমার পকেটে বন্ধি। সবাইকেই আমি বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলি।আমার বিরু দ্ধে মামলা হলে হোক,এগুলো আমি পরোয়া করি না।এই ব্যাপারে স্থানীয় প্রশাসন এর সাথে যোগাযোগ করলে,তদন্ত করে এ বিষয়ে ব্যবস্হা নিবেন বলে আশ্বাস দেন।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ