শিরোনাম
পাটগ্রামে রাস্তার মাঝে গাছ রেখেই  পিচ ঢালাই ও কার্পেটিং , দুর্ঘটনার আশঙ্কা । সেচ্ছাসেবীদের নিয়ে মোস্তফা হাকিম ব্লাড ব্যাংকের হেল্থ চেক-আপ ট্রেনিং ২০২৫ অনুষ্ঠিত। থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার সীমান্তে উত্তেজনা আবারও চরমে উঠেছে। আগামীকাল বেগম খালেদা জিয়াকে নিতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসবে। প্রেসিডেন্ট অ্যাওয়ার্ডে উজ্জ্বল ছাতকের কন্যা উম্মে ফাতেমা স্পিহা-জাতীয় মঞ্চে ছনখাইড় কন্যার অনন্য সাফল্য কওমী মাদ্রাসার স্বীকৃত ডিগ্রিধারীরা নিকাহ রেজিস্ট্রার (কাজী) হতে পারবেন কালিহাতীতে শিয়ালের আকস্মিক হামলায় বৃদ্ধা গুরুতর আহত, আতঙ্কে এলাকাবাসী কর্মসূচি স্থগিত করে  পরীক্ষায় ফিরছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা বিমান ভ্রমণে এই মুহূর্তে সক্ষম নন বেগম খালেদা জিয়া পাটগ্রামের দহগ্রাম সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের চেষ্টায় মা -ছেলে আটক
বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৫৯ পূর্বাহ্ন

সাংবাদিকদের আবাসনের উদ্যোগ নিয়েছি : প্রধানমন্ত্রী 

রিপোটারের নাম / ৫২৩ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ১০ জুলাই, ২০২৩

 

এইচটি বাংলা ডেস্ক:  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমরা সাংবাদিকদের আবাসনের জন্য বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছি। ইতিমধ্যে অনেকেই প্লট পেয়েছেন, কেউ কেউ তা বিক্রিও করেছেন। সরকারিভাবে অনেক ফ্ল্যাট তৈরি করা হয়েছে। সামান্য কিছু টাকা জমা দিয়ে সাংবাদিকরা চাইলে কিস্তিতে পরিশোধ করে এসব ফ্ল্যাট নিতে পারবেন।’

আজ সোমবার সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অসুস্থ, অসচ্ছল ও দুর্ঘটনায় আহত এবং নিহত সাংবাদিক পরিবারের সদস্যদের আর্থিক সহায়তা ভাতা বা অনুদানের চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘এদেশে কোনো মানুষ ভূমিহীন থাকবে না, গৃহহীন থাকবে না। তাদেরকে আমরা ঘর করে দিচ্ছি। আমরা চাই প্রত্যেকের একটা ঠিকানা হবে। সেই সাথে তাদের আমরা বিনা সুদে ঋণ দিচ্ছি, কাজের ব্যবস্থা করে দিচ্ছি।’

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ন্যাম সম্মেলনের জন্য আমরা যখন ফ্ল্যাট তৈরি করি তখনই আমার একটা লক্ষ্য ছিল সম্মেলন শেষে এই ফ্ল্যাটগুলো কবি, শিল্প, সাহিত্যিক ও সাংবাদিকদের দেব। কারণ, তাদের চাকরির কোনো স্থায়িত্ব থাকে না। যখন তারা বৃদ্ধ বা অসুস্থ হয়ে যায় কি করেএ চলবে? সরকারি চাকরি যারা করেন তারা তো অবসর ভাতা পান, আমাদের রাজনীতিবিদদের জন্যও কিছু থাকে না, আবার সাংবাদিকদেরও কিছু থাকে না। এটাই বাস্তবতা। তাই সরকারি ফ্ল্যাটগুলো চাইলে আপনারা সাংবাদিকরা নিতে পারেন।’

তিনি বলেন, ‘সংবাদপত্রকে বলে সমাজের দর্পণ। বাস্তবে তাই। এই সংবাদপত্র দেখলেই অনেক তথ্য পাওয়া যায়। আমি নিয়মিত শুধু পড়িই না, কোন সমস্যা দেখলে তার ছবি তুলে আমার অফিসের কার কাছে পাঠালে কাজ হবে তার কাছে পাঠিয়ে দি। সংবাদপত্র থেকে এই সংবাদগুলো পাওয়া যায়। রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে অনেক সহজ হয়।’

সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা কারো মুখাপেক্ষী না, কারো অধীনস্থ না। অন্যের কাছে নালিশ করে নিজের দেশের বদনাম করা, সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রেও আপনারা এমন কিছু লিখবেন না যা নিজের দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়। কোথাও খারাপ কিছু দেখলে অবশ্যই আপনারা বলবেন, কিন্তু এমন কিছু না বলা যাতে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়।


এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ